কর্মপ্রার্থীদের কোনও চুক্তিবদ্ধ কাজে যুক্ত হবার যোগ আছে। ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে। বিবাহের যোগাযোগ ... বিশদ
তাঁর দাবি, আগেই এই রায় আসা উচিত ছিল। কিন্তু দেশের সর্বোচ্চ আদালত তা আগে দিতে চায়নি কারণ, কেন্দ্রে এবং উত্তরপ্রদেশে আগের সরকারের প্রতি আস্থাশীল ছিল না। এই রায় এলে দেশ তথা উত্তরপ্রদেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি হতে পারে এমনই আশঙ্কা করেছিল দেশের বিচার বিভাগ, অন্তত এমনটাই দাবি দিলীপবাবুর। তবে বর্তমানে দিল্লিতে মোদি এবং উত্তরপ্রদেশে যোগী সরকার অযোধ্যা রায়ের পরবর্তী পরিস্থিতি আরও দক্ষতার সঙ্গে সামাল দেবে বলেও মনে করেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি।
অন্যদিকে, এদিন রামমন্দির নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল নিজেদের মতো করে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। যদিও পশ্চিমবঙ্গর শাসকদল তথা সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে এই সংক্রান্ত কোনও প্রতিক্রিয়া আসেনি। যা নিয়ে তীব্র কটাক্ষ ছুঁড়েছেন দিলীপ ঘোষ। তাঁর দাবি, বিজেপি প্রথম দিন থেকে অযোধ্যায় রামমন্দির নির্মাণের পক্ষে। সেই লক্ষ্যে বিগত কয়েক দশকে এই দাবির সমর্থনে একাধিক কর্মসূচি করেছে। এই রায় নিয়ে তৃণমূলের এই আশ্চর্য রকমের চুপ থাকা নিয়ে তাঁর বক্তব্য, ওরা কেবল ভোটের হিসেব করে। সেই কারণেই এই রায় নিয়ে কিছু বলতে পারছে না। আশা করি, আগামী দিনেও রামমন্দির নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল কিছু বলবে না।