সম্পত্তিজনিত বিষয়ে অশান্তি বৃদ্ধির আশঙ্কা, আত্মীয়-পরিজনের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি। শেয়ার, ফাটকা, লটারিতে অর্থাগম, কর্মক্ষেত্রে গোলযোগের ... বিশদ
২০২০ সালের জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় ইংরেজি এবং হিন্দির সঙ্গে গুজরাতি ভাষায় উত্তরপত্র লেখার সিদ্ধান্তের পরেই বিভিন্ন রাজ্যে প্রতিবাদ শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যেই প্রতিবাদ জানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন তৃণমূলের যুব শাখার প্রধান অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সংবিধানের ১৪ নম্বর অনুচ্ছেদে সবার সমানাধিকারের প্রসঙ্গও উত্থাপন করেছেন তিনি। সিপিএমের বিধানসভা পরিষদীয় দলের নেতা সুজন চক্রবর্তী সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রশ্ন তুলেছেন, জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় গুজরাতের তুলনায় তিনগুণ বেশি পরীক্ষার্থী বাংলার। তাহলে বাংলায় উত্তরপত্র লেখার সুযোগ থাকবে না কেন? তবে মমতার কড়া অবস্থান বিষয়টির রাজনৈতিক গুরুত্ব কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।
জয়েন্টের ভাষা বৈষম্য নিয়ে ট্যুইটারে চারটি পোস্ট করেন মমতা। তিনি লেখেন, ভারতবর্ষ নানা ধর্ম, সংস্কৃতি, ভাষা ও ধর্মবিশ্বাসের মিলনক্ষেত্র। কিন্তু সমস্ত অঞ্চল এবং আঞ্চলিক ভাষাকে হেয় প্রতিপন্ন করাই কেন্দ্রীয় সরকারের অভিপ্রায়। দীর্ঘদিন ধরে জয়েন্ট পরীক্ষা ইংরেজি ও হিন্দি মাধ্যমে হচ্ছে। আশ্চর্যজনকভাবে এবার গুজরাতি ভাষাকে যুক্ত করা হয়েছে। এই পদক্ষেপ কোনওভাবেই প্রশংসাযোগ্য নয়। মুখ্যমন্ত্রীর বার্তা, যদি গুজরাতি ভাষাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়, তাহলে বাংলা সহ সমস্ত আঞ্চলিক ভাষাকে যুক্ত করাটাও জরুরি। এর সুষ্ঠু সমাধান না হলে প্রতিবাদ চলবে। এই বৈষম্যের কারণে অন্য ভাষাভাষী মানুষের ভাবাবেগ আঘাতপ্রাপ্ত হবে।