পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
হৈমন্তী কুণ্ডু সহ অন্যান্যরা ওবিসি-বি শ্রেণীর প্রার্থী হিসেবে ওয়েটিং লিস্টের ক্রমতালিকায় ৫৯ থেকে ১০২ নম্বরের মধ্যে রয়েছেন। এখনও পর্যন্ত তাঁরা কাউন্সেলিংয়ে ডাক পাননি। অথচ, তাঁদের নীচে বা ওই ক্রমতালিকার আশেপাশে থাকা অন্য বেশ কিছু প্রার্থী কাউন্সেলিংয়ে ডাক পাওয়ায় তাঁরা খোঁজখবর শুরু করেন। সেই সূত্রেই সামনে আসে এক বিশেষ ব্যবস্থার খোঁজ।
মামলাকারীদের আইনজীবী উদয়শঙ্কর চট্টোপাধ্যায় ও শান্তনু মাজি আদালতকে জানান, হৈমন্তী কুণ্ডু, মিতালি কুণ্ডু বা জয়িতা দাঁ ওই ক্রমতালিকায় রয়েছেন যথাক্রমে ৫৯, ৭০ এবং ৭৯ নম্বরে। ওই একই তালিকার প্রদীপ্তা নাগ বা সুধা কর্মকার ছিলেন ৮১ এবং ৮২ নম্বরে। কোনও অদৃশ্য কারণে এঁরা ‘জেনারেল ফিমেল (ওয়েটিং)’ তালিকায় ৪১০ ও ৪১১ নম্বরে চলে যান। সেই সূত্রে কাউন্সেলিংয়ে ডাক পেয়েছেন। অথচ, যে সূত্র ধরে এঁদের ডাকা গেল, সেভাবে কেন মামলাকারীদের ডাকা হল না, তার ব্যাখ্যা মিলছে না।
কমিশনের তরফে বলা হয়, যাঁদের ডাকা হয়েছে, তাঁরা জেনারেল ফিমেল ওয়েটিং তালিকায় তাঁদের নাম যুক্ত করার জন্য আবেদন করেছিলেন বলেই ডাক পেয়েছেন। অন্যদিকে মামলাকারীদের তরফে বলা হয়, ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল (সিলেকশন ফর অ্যাপয়েন্টমেন্ট টু দি পোস্ট অব টিচার্স অব ক্লাস নাইন অ্যান্ড টেন ইন সেকেন্ডারি অ্যান্ড হায়ার সেকেন্ডারি স্কুলস) রুলস ২০১৬ অনুযায়ী এমন পদক্ষেপ করা যায় না। তাহলে কীভাবে তা সম্ভব হল, আদালতের এই প্রশ্নের জবাবে কমিশনের আইনজীবী খোঁজ নিয়ে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য সময় প্রার্থনা করেন।