পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
অনলাইনে ভোটার তালিকা যাচাই বা ভেরিফিকেশনের সময়সীমা ১৮ নভেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়েছে নির্বাচন কমিশন। কমিশনের পক্ষ থেকে কিছুদিন আগে সব রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিককে চিঠি দিয়ে বলা হয়েছে, অনলাইনে যাচাইয়ের কাজ খুব মন্থর গতিতে এগচ্ছে। কাজ এখনও অনেক বাকি। ভোটার তালিকায় সংশোধন, সংযোজন ও বিয়োজনের জন্য অসংখ্য আবেদন জমা পড়েছে। কিন্তু বহু আবেদনের নিষ্পত্তি হয়নি। এই কারণে সময়সীমা বাড়াতে হয়েছে। খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করার আগেই সংশোধন সংক্রান্ত সব কাজ শেষ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত সময়সূচি অনুযায়ী দিল্লি ছাড়া দেশের বাকি রাজ্যগুলির খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে ২৫ নভেম্বর তারিখে। ওই দিন থেকে ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত ভোটার তালিকায় নাম অর্ন্তভুক্তি, নাম বাদ দেওয়া সহ বিভিন্ন সংশোধনীর জন্য আবেদন করা যাবে। এই সময়ে নিজের এলাকার বুথে গিয়ে নির্দিষ্ট ফর্ম পূরণ করে এই কাজ করা যাবে। যে সব আবেদন ওই সময়ের মধ্যে জমা পড়বে, সেগুলি ১০ জানুয়ারির মধ্যে নিষ্পত্তি করতে হবে। তারপর ২০ জানুয়ারি চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশিত হবে। দিল্লিতে যেহেতু নির্বাচন আসন্ন, তাই সেখানকার জন্য আলাদা সময়সূচি করেছে কমিশন। অনলাইনে ভোটার তালিকা যাচাইয়ের প্রক্রিয়া দিল্লিতে ৩১ অক্টোবর শেষ করা হয়েছে।
অনলাইনে ভোটার তালিকা যাচাই ও সংশোধনের ব্যবস্থা এবারই প্রথম দেশজুড়ে শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন। স্মার্টফোনে ‘ভোটার হেল্পলাইন’ অ্যাপ ডাউনলোড করে বা কমিশনের ন্যাশনাল ভোটার সার্ভিস পোর্টালে নাম নথিভুক্ত করে এই কাজ করা যাচ্ছে। ভোটার তালিকায় নিজের ও পরিবারের অন্য সদস্যদের নাম যাচাই করে তা নথিভুক্ত করার জন্য আধার, রেশন কার্ড, ড্রাইভিং লাইসেন্স সহ আরও কিছু নথির মধ্যে একটি আপলোড করে দিতে হচ্ছে। তবে এই প্রক্রিয়া ভোটারদের করা বাধ্যতামূলক নয়। কিন্তু ভোটারদের নিজেদের সুবিধা হবে এই কারণে কমিশন অনলাইনে যাচাই করার পরামর্শ দিয়েছে।