প্রখর গরমে জেরবার রাজ্যবাসী। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত বাড়ির বাইরে বেরোনোই দুষ্কর। এই পরিস্থিতিতে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। শুধু তাই নয়, গত কয়েকদিনে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে একাধিক মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে।
মোদির ‘৪০০ পার’-এর দাবি সাম্প্রতিককালের সবথেকে বড় ‘জুমলা’! শুক্রবার মুর্শিদাবাদের মাটিতে পা রেখে এই ভাষাতেই গেরুয়া শিবিরের এই ‘মিথ্যা সমীক্ষা’র পর্দা ফাঁস করলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
দক্ষিণবঙ্গে তাপপ্রবাহ পরিস্থিতি তো চলছে। আজ শুক্রবার তাপমাত্রা আরও ২-৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। রবিবার পর্যন্ত তাপমাত্রার এই গরম অবস্থা মোটামুটি বজায় থাকবে।
উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে যেমন প্রতি সেমেস্টারে বাধ্যতামূলক পাশের নিয়ম চালু হচ্ছে, তেমনই বেশকিছু ছাড়ের ঘোষণাও করল উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সংসদ সভাপতি চিরঞ্জীব ভট্টাচার্য জানান, সাপ্লিমেন্টারি পরীক্ষার পাশাপাশি পাশমার্কেও থাকছে ছাড়।
কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: ট্রেনি রিজার্ভ সংরক্ষণের মাধ্যমে সার্ভিস কোটায় এমডি এবং এমএস-এ ভর্তির সুযোগ পাওয়া ২৮৫ জন সরকারি চিকিৎসকের ভবিষ্যৎ বাঁচাতে রাজ্য সরকারের অর্ডিন্যান্স জারি করা উচিত। এমনটাই দাবি করেছে দীর্ঘদিন ধরে এই ইস্যুতে আন্দোলন করা এসইউসিপন্থী চিকিৎসক সংগঠন সার্ভিস ডক্টর্স ফোরাম (এসডিএফ)। সংগঠনের পক্ষ থেকে এনিয়ে মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বাস্থ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং দলমত নির্বিশেষে সমস্ত বিধায়ককে একমত হয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আর্জি জানানো হয়েছে। শনিবার এক প্রেস বিবৃতিতে এ কথা জানান এসডিএফ-এর রাজ্য সাধারণ সম্পাদক ডাঃ সজল বিশ্বাস।
তিনি বলেন, এবার ২৮৫টি আসনে সরকারি ডাক্তারদের সার্ভিস কোটায় ভর্তি বাতিল হওয়ায় ভবিষ্যতে গোটা রাজ্যেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক পাওয়াই কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। তাই আশু অর্ডিন্যান্স জারি করে এইসব আসনগুলি রক্ষা করার আর্জি জানাচ্ছি আমরা।
প্রসঙ্গত, সার্ভিস কোটার মাধ্যমে এমডি-এমএস আসনে সংরক্ষণের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হন বেসরকারি চিকিৎসকরা। ১ অক্টোবর উচ্চ আদালত এইসব আসনে ভর্তি বাতিল করে। ফলে সার্ভিস কোটার আসনে ভর্তি বাতিল হওয়ার পাশাপাশি এ বছর এই ২৮৫টি আসনে ভর্তি বাতিল হয়েছে। কারণ, শীর্ষ আদালতের রায় অনুযায়ী ৩১ মে’র পর এইসব আসনে আর ছাত্রছাত্রী ভর্তি করা যাবে না। এখন দেখার, রাজ্য সরকার এই জটিল পরিস্থিতির মোকাবিলায় কী ব্যবস্থা নেয়।
তিনি বলেন, এবার ২৮৫টি আসনে সরকারি ডাক্তারদের সার্ভিস কোটায় ভর্তি বাতিল হওয়ায় ভবিষ্যতে গোটা রাজ্যেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক পাওয়াই কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। তাই আশু অর্ডিন্যান্স জারি করে এইসব আসনগুলি রক্ষা করার আর্জি জানাচ্ছি আমরা।
প্রসঙ্গত, সার্ভিস কোটার মাধ্যমে এমডি-এমএস আসনে সংরক্ষণের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হন বেসরকারি চিকিৎসকরা। ১ অক্টোবর উচ্চ আদালত এইসব আসনে ভর্তি বাতিল করে। ফলে সার্ভিস কোটার আসনে ভর্তি বাতিল হওয়ার পাশাপাশি এ বছর এই ২৮৫টি আসনে ভর্তি বাতিল হয়েছে। কারণ, শীর্ষ আদালতের রায় অনুযায়ী ৩১ মে’র পর এইসব আসনে আর ছাত্রছাত্রী ভর্তি করা যাবে না। এখন দেখার, রাজ্য সরকার এই জটিল পরিস্থিতির মোকাবিলায় কী ব্যবস্থা নেয়।
