কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
নদীয়া জেলার কালীগঞ্জে গ্রাম পঞ্চায়েতে কাজ করতেন আবু তাহের মণ্ডল নামে এক ব্যক্তি। ঘটনাচক্রে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পক্ষাঘাতের শিকার হন বলেই জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টে তাঁর আইনজীবী সুকেশ ঘোষ। পরিবারের স্বচ্ছলতা বজায় রাখতে সরকারের কাছে মানবিক দৃষ্টিভঙ্গিতে তাঁর ছেলে মাসাদুল্লা মণ্ডলকে চাকরি দেওয়ার আবেদন করা হয়। মামলা কলকাতা হাইকোর্টে গড়ালে মানবিক দৃষ্টিভঙ্গিতে ছেলেটিকে চাকরি দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু ৪৬৩ দিন পেরিয়ে যাওয়ার পর আদালতের সেই নির্দেশ পালন না করায় হাইকোর্টেই আদালত অবমাননার মামলা হয়।
যদিও ততদিনে চাকরি দেওয়ার ওই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে রাজ্য সরকার সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করে। ইতিমধ্যে আবু তাহের মণ্ডল প্রয়াত হন। আজ মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতির বেঞ্চ রাজ্য সরকারের আচরণে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। হাইকোর্টের রায় পালন করতে কেন এত দেরি তা নিয়ে প্রশ্ন তুলে অবিলম্বে তা কার্যকর করার নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। নচেৎ প্রয়োজনে মুখ্যসচিবকে ডেকে পাঠানো হবে বলেও জানিয়ে দিয়েছেন বিচারপতি দীপক গুপ্তর বেঞ্চ।