গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
নির্বাচন কমিশন অনলাইনে ভোটার যাচাই কর্মসূচি চালু করলেও কোনও ভোটার একবারে তা যাচাই করতে পারেননি। ভোটার হেল্পলাইন বা এনএসভিপি পোর্টালে যাচাই করার জন্য বলা হলেও তা খুলতে অনেককেই দুর্ভোগে পড়তে হয়। দফায় দফায় চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন অনেকে। দিনের অধিকাংশ সময় সার্ভার ডাউন থাকায় ভোটারদের দুর্ভোগের শেষ নেই। কমিশনকে জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি। তাই দেড় মাস সময় দিলেও মাত্র ৪২ শতাংশ ভোটার তথ্য যাচাই করেছেন। তাই দিন বাড়ানো হয়েছে।
এদিন কলকাতায় মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তরের বৈঠকে ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার সুদীপ জৈনের কাছে এই সমস্যার কথা তুলে ধরেন রাজ্যের নির্বাচন কমিশনের কর্তারা। তাঁরা বলেন, সার্ভারের সমস্যার জন্য অনেক ভোটার একবারে তথ্য যাচাই করতে পারেননি। তার উপর সামনে দীপাবলির ছুটি আছে। তাই ১৮ নভেম্বরের মধ্যে শেষ নাও হতে পারে। সেক্ষেত্রে দিন বাড়ানো দরকার। এদিনের বৈঠকে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব, তাঁর দপ্তরের অফিসার এবং দুই ২৪ পরগনা, হাওড়া ও কলকাতার দুই নির্বাচনী আধিকারিক ছিলেন। তাঁরা যে ধরনের সমস্যার মুখে পড়েছেন, তা উল্লেখ করেন।
পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার বলেন, মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক কিছু সমস্যার কথা বলেছেন ও প্রস্তাব দিয়েছেন। আমি তা দিল্লিতে জানাব। বহু ভোটারের তথ্য যাচাইয়ের কাজ না হওয়ায় আমরা দিন বাড়িয়ে ১৮ নভেম্বর করেছিলাম। প্রয়োজনে আরও বাড়ানো হবে। তবে আশাকরি নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যেই হয়ে যাবে। ভোটারদের নিজেদের প্রয়োজনে তথ্য যাচাই করা দরকার। ভোটার কার্ডের নম্বরের সঙ্গে যে কোনও একটি পরিচয়পত্র থাকলেই হবে। উল্লেখ্য, ২৫ নভেম্বর থেকে ভোটার তালিকায় নতুন ভোটারের নাম তোলার কাজ শুরু হবে।