পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
সম্প্রতি বিধানসভায় ২০১৫ সালে উঠে যাওয়া রাজ্য এসএসসি’কে নতুন করে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে বেনজিরভাবে বিল পাশ হয়েছে। যা নিয়ে প্রশাসনিক মহলে মিশ্র প্রতিক্রিয়াও তৈরি হয়েছে। কারণ, ২০১২ সালে পিএসসি’র হাত থেকে গ্রুপ-বি, সি এবং ডি পদমর্যাদার কর্মী নিয়োগের ক্ষমতা কেড়ে নবগঠিত রাজ্য এসএসসি’র হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল। যদিও পরবর্তী সময়ে নবান্নের শীর্ষ মহলের মনে হয়েছিল, এসএসসি’র প্রয়োজন ফুরিয়েছে। সেই মতো বিধানসভায় এসএসসি তুলে দেওয়ার জন্য বিল আনে সরকারপক্ষ। পরবর্তী সময়ে আইন করে এসএসসি’র কফিনে শেষ পেরেক পুঁতে দেওয়া হয়েছিল। তারপর ফের নতুন করে চতুর্থ শ্রেণীর কর্মী নিয়োগের লক্ষ্যে তৈরি হয় গ্রুপ-ডি রিক্রুটমেন্ট বোর্ড। ২০১৭ সালে একবার পরীক্ষা নিয়েই সেই বোর্ড বর্তমানে প্রায় অকেজো হয়ে পড়ে রয়েছে। স্বভাবতই নতুন করে এসএসসি ফিরিয়ে আনা নিয়ে আমলা মহলের একাংশ প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁদের বক্তব্য, কোটি টাকা খরচ করে কেন পৃথক এই সংস্থা তৈরি করা হল, কেনই তা তুলে দেওয়া হল? তবে এই মুহূর্তে ফের সেই সংস্থাকে নতুন করে গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ শুরু করছে নবান্ন। এখন দেখার এই সংস্থার আয়ু কতদিন হয়।