কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
শুক্রবার রাত পর্যন্ত সেলিমের ট্যুইটার হ্যান্ডেল সক্রিয় ছিল। শনিবার সকালের পরই তা ব্লক করে দেওয়া হয়। খোঁজ নিয়ে বিষয়টি জানার পর ক্ষোভে ফেটে পড়েন সিপিএমের এই নেতা। পরে তিনি অন্য সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে ৫ তারিখ পুজোর মুখে করা তাঁর সেই ট্যুইটটির স্ক্রিনশট হাজির করে পাল্টা প্রচার চালান। এব্যাপারে তাঁর দলও পূর্ণমাত্রায় সক্রিয় হয়। তিনি এদিন বলেন, বাবরি মসজিদ ভাঙার ঘটনায় প্রয়াত জ্যোতি বসু বিজেপিকে অসভ্য, বর্বরের দল বলেছিলেন। আমি সে কথাই উদ্ধৃত করে ট্যুইটে বলেছিলাম, ‘আমরা রামকৃষ্ণ ও বিবেকানন্দের বাণীও পড়েছি। তাঁরা কখনও বলেননি, নিজের ধর্মকে ভালোবাসতে হলে অন্য ধর্মের মানুষদের ধ্বংস কর। পশ্চিমবঙ্গের মানুষের উচিত এই অসভ্যতা ও বর্বরতার বিরুদ্ধে গোটা রাজ্যে রুখে দাঁড়ানো।’ এর মধ্যে কীভাবে বিষ বার্তা ছড়ানোর কথা বলা হয়েছে, তা বোধগম্য নয়। তবে এই কথায় গাত্রদাহ হয়েছে বিজেপি’র। পুজোর মধ্যে জিয়াগঞ্জের ঘটনা নিয়ে ওরা মিথ্যা প্রচার করে ঘৃণা ছড়াচ্ছে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায়। ভিডিও বানিয়ে সাম্প্রদায়িক উস্কানিমূলক প্রচার করছে। আমাদের রাজ্যের সরকারি সাইবার সেল কোনও পদক্ষেপ করছে না। সম্প্রতি যাদবপুরকাণ্ডের পর বিদ্বেষ ছড়ানোর উদ্দেশ্যে ট্রোল করার জন্য আমরা উদ্যোগ নিয়ে বিজেপি’র হাজারখানেক ভুয়ো ট্যুইট অ্যাকাউন্ট বন্ধ করিয়েছি। এখন সেই জ্বালায় ওরা আমার অ্যাকাউন্ট নিয়ে এই কাজ করল। তবে এভাবে আমার কণ্ঠস্বর বন্ধ করা যাবে না। বিজেপি নেতা সায়ন্তন বসু সেলিমের অভিযোগ নস্যাৎ করে বলেন, বিজেপি এই ধরনের ছেঁদো কাজ করে না। ওঁর অভিযোগ পুরোপুরি অসত্য। আসলে গোটা দেশে প্রাসঙ্গিকতা হারিয়ে সেলিমরা এখন এভাবেই প্রচারের আলোয় ভেসে থাকতে চাইছেন।