পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধানের এহেন তীর্যক মন্তব্য সামনে আসার পরই প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ হন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রাজ্যপাল যে সুনির্দিষ্টভাবে একটি রাজনৈতিক অ্যাজেন্ডাকে বাস্তবায়িত করতে বারবার এহেন মন্তব্য করছেন, ঘনিষ্ঠ মহলে তা জানিয়ে ক্ষোভ উগরে দেন তিনি। এরপরই শাসকদল তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় পাল্টা বিবৃতি দিয়ে রাজ্যপালকে তাঁর সীমা লঙ্ঘন না করার পরামর্শ দিয়েছেন। তাঁর কটাক্ষ, উনি সাংবিধানিক সীমারেখা ভাঙছেন। ওঁর এই মন্তব্য উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং অভিসন্ধিমূলক। পার্থবাবুর নিদান, সংযত হন রাজ্যপাল। এই বিবৃতি যুদ্ধকে কেন্দ্র করে রাজভবন ও তৃণমূল ভবনের এক জটিল আবর্তের মধ্যেই আজ, শুক্রবার রেড রোডে দুর্গা কার্নিভালে সপরিবারে যাওয়ার কথা রাজ্যপালের।