পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এ প্রসঙ্গে দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, বাংলার বিজেপির এমপি’দের জন্য পৃথক হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ রয়েছে। সেখানে পুজোর প্রতিটি কর্মসূচির বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি স্থানীয়স্তরে বিজেপি এমপি’দের বলা হয়েছিল, পুজো উদ্বোধন থেকে জনসাধারণের সঙ্গে আরও নিবিড়ভাবে মেলামেশা করার। অন্যদিকে, জেলা সভাপতিদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, বেশি করে বিজেপির স্টল করতে। জাতীয় নাগরিকপঞ্জি এবং নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন সংক্রান্ত তথ্য সাধারণ মানুষের মধ্যে প্রচার করতে। দলের এক রাজ্য সভাপতির কথায়, পুজোর ক’টা দিন আমাদের স্টলেই কেটেছে। বিগত বছরের তুলনায় জেলায় স্টলের সংখ্যা কয়েকগুণ বৃদ্ধি পেয়েছিল। সেখানে যথেষ্ট পরিমাণে বই বিক্রিও হয়েছে। এছাড়াও এনআরসি এবং সিএভি নিয়ে লিফলেট বিলি করা হয়েছে। দলের মহিলা শাখার তরফেও শারদীয়াতে স্থানীয়ভাবে জনসংযোগের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। ঘরে ঘরে আগমনির বার্তা সহ নরেন্দ্র মোদি সরকারের সুশাসনের বার্তা পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও দশমীর দিন পুজো কমিটিগুলির সঙ্গে যুক্ত হয়ে সিঁদুর খেলায় অংশ নিয়েছিলেন মহিলা মোর্চার প্রতিনিধিরা। সূত্রের খবর, এছাড়াও একই সঙ্গে এই মুহূর্তে বিজেপির বুথ স্তরে সাংগঠনিক নির্বাচন চলছে। সেই সূত্রে প্রত্যেক জেলা সভাপতির কাছ থেকে বুথ নির্বাচন সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য চাওয়া হয়েছে। অনেক বুথে নির্বাচন করা যায়নি। কেন করা যায়নি, তা নিয়েও কৈফিয়ত চাওয়া হয়েছে।