পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
কমিশনের তরফে জানানো হয়েছে, পার্সোনালিটি টেস্টে ডাক পাওয়া প্রার্থীদের একাধিক প্রামাণ্য কাগজপত্র আনতে হবে। এক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতার শংসাপত্র, বয়সের শংসাপত্র, এসসি-এসটি সহ বিবিধ জাতিগত শংসাপত্রের অরিজিনাল নথি আনতে হবে। ইন্টারভিউ শুরুর আগে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীদের এই সমস্ত কাগজপত্র যাচাই করা হবে। এক্ষেত্রে কোনও প্রার্থী সংশ্লিষ্ট নথিপত্র জমা না করতে পারলে তাঁর ইন্টারভিউ নেওয়া হবে না বলেও কমিশনের তরফে স্পষ্ট জানানো হয়েছে। উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের ডব্লুবিসিএস পরীক্ষা নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক হয়েছিল। সাংবিধানিক এই নিয়োগ সংস্থার ভাবমূর্তি তাতে অনেকাংশেই ক্ষুণ্ণ হয়েছিল বলে ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা। অভিযোগ, রাজ্য সরকারি দপ্তরের ভাবী আমলা নিয়োগের ক্ষেত্রে ওই বছর রীতিমতো স্বজনপোষণ হয়েছিল বলেও পিএসসি’র সামনে আন্দোলন হয়েছিল। একাধিক প্রার্থীর প্রাপ্ত নম্বর বদলে দেওয়ার পাশাপাশি বহু অযোগ্যকে কার্যত সফল আখ্যা দেওয়া হয়েছিল। স্বভাবতই ২০১৮ সালের ডব্লুবিসিএস পরীক্ষা এবং নিয়োগ পদ্ধতিকে নিরপেক্ষ এবং স্বচ্ছ করাটাই পিএসসি’র কাছে চ্যালেঞ্জ। এই সময়ে সরকারি দপ্তরে কর্মী নিয়োগের একচ্ছত্র ক্ষমতার অধিকারী এই কমিশনের সর্বোচ্চ পদেও নয়া মুখ এসেছে। আগের চেয়ারম্যান দীপঙ্কর দাশগুপ্তের মেয়াদ ফুরনোর পর পিএসসি’র বর্তমান চেয়ারম্যান পদে এসেছেন দেবাশিস বসু। গোটা পরীক্ষা পদ্ধতি এবং ব্যবস্থাপনায় আরও কঠোর পদক্ষেপ করা শুরু করেছেন দেবাশিসবাবু। সমস্ত নথি এবং পরীক্ষার যাবতীয় তথ্যাদি আরও বেশি করে জনসমক্ষে নিয়ে আসার প্রচেষ্টাও শুরু হয়েছে।