পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বিশ্ববাংলা শারদ সম্মানে পুরস্কার প্রাপকের তালিকায় সেরার সেরা ২৭টির পুজোর মধ্যে রয়েছে, বড়িশা ক্লাব, চেতলা অগ্রণী, সুরুচি সঙ্ঘ, কালীঘাট মিলন সঙ্ঘ, নাকতলা উদয়ন সঙ্ঘ, একডালিয়া এভারগ্রিন, শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাব, চক্রবেড়িয়া, ত্রিধারা, বেহালা নতুনদল, টালা প্রত্যয়, দমদম তরুণদল ইত্যাদি পুজো। সেরা মণ্ডপ হয়েছে বাবুবাগান, রাজডাঙা নবোদয় সঙ্ঘ, উল্টোডাঙা তেলেঙ্গাবাগান, নতুনদল। সেরা প্রতিমা ক্যাটিগরিতে পুরস্কৃত হয়েছে সেলিমপুর পল্লি, কালীঘাট মিলন সঙ্ঘ, যোধপুর পার্ক শারদীয়া দুর্গোৎসব। সেরা ভাবনায় পুরস্কৃত হয়েছে বাদামতলা আষাঢ় সঙ্ঘ, কসবা বোসপুকুর শীতলামন্দির, অজেয় সংহতি, কসবা বোসপুকুর তালবাগান, ভারতচক্র, ভবানীপুর ৭৫ পল্লি এবং নলিন সরকার স্ট্রিট।
সেরা পরিবেশ বান্ধব ক্যাটিগরিতে পুরস্কৃত হয়েছে বাঘাযতীন বি অ্যান্ড সি ব্লক, পূর্বাচল শক্তিসঙ্ঘ, সন্তোষপুর লেকপল্লি। সেরা ঢাকেশ্রী পুরস্কার পেয়েছে বাগবাজার সর্বজনীন। সেরা ব্র্যান্ডিং আলিপুর সর্বজনীন। সেরা থিম সং পুরস্কার পেয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা সুরুচি সঙ্ঘের ভাবনা সঙ্গীত। বিশ্ববাংলায় পুরস্কৃত হওয়া পুজোগুলি রেড রোডের কার্নিভালে স্থান পায়। কলকাতা ছাড়াও ২২টি পুজোকে সেরা পুজো, সেরা প্রতিমা ও সেরা মণ্ডপ হিসেবে সম্মানিত করে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। তিনি ক্ষমতায় আসার পর থেকে সরকারি উদ্যোগে এই পুরস্কার দেওয়া চালু হয়।