সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধা-বিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
উল্লেখ্য, প্রথমে বিলি হওয়া বিলে গণপিটুনিতে মৃত্যুর ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তীকালে দ্বিতীয় বিলটিতে এই অপরাধে মৃত্যুদণ্ডের কথা বলা হয়। সরকারপক্ষ অবশ্য বিষয়টি ছাপার প্রমাদ বলে বর্ণনা করেছিল সে সময়। যদিও বিরোধীরা মনে করে, গায়ের জোরে ত্রুটিপূর্ণভাবে বিলটি পাশ করানোর ফলে ভবিষ্যতে এই আইন আদালতে চ্যালেঞ্জ করার সুযোগ থাকতে পারে। সরকার সব জেনেশুনে এটা করেছে বিশেষ উদ্দেশ্যে। বিলটি বর্তমানে রাজ্যপালের দপ্তরে এসে পড়ে রয়েছে। তিনি সম্মতিসূচক স্বাক্ষর করার আগে মান্নান-সুজনরা মঙ্গলবার তাঁর সঙ্গে দেখা করে এনিয়ে দরবার করায় রাজ্যপাল সব দিক খতিয়ে দেখেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার পক্ষে মত দেন। তবে কোনও বিলে সম্মতি না দিয়ে বিধানসভার সচিবের কাছে এভাবে রাজ্যপালের বিস্তারিত ব্যাখ্যা তলবের নজির তেমন নেই বলেই পরিষদীয় রাজনীতির বিশেষজ্ঞরা বলছেন।