ঝগড়া এড়িয়ে চলার প্রয়োজন। শরীর স্বাস্থ্য বিষয়ে অহেতুক চিন্তা করা নিষ্প্রয়োজন। আজ আশাহত হবেন না ... বিশদ
স্ক্রুটিনির কাজে সুপ্রিম কোর্ট বিদ্যালয় শিক্ষা সচিব, অতিরিক্ত সচিব এবং পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের চেয়ারম্যান, তিন সদস্যের ‘ভেরিফিকেশন কমিটি’ গড়ে দিলেও তার কাজে সর্বোচ্চ আদালত অসন্তুষ্ট। তাই নতুন করে ‘পশ্চিমবঙ্গ লিগাল এইড অথরিটি’কে স্ক্রুটিনি করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছিল। তারা স্ক্রুটিনিও করছে। প্রাইমারি বোর্ডকে রিপোর্টও জমা দিয়েছে। সেখানেই জেলাওয়াড়ি ওই ৬ হাজার ২৩৯ জনকে প্রাথমিকভাবে যোগ্য বলেই মনে করা হয়েছে।
কিন্তু ২০১৮ সালের ৫ মে সুপ্রিম কোর্ট যোগ্য প্রার্থীদের বাছা এবং নিয়োগ করার জন্য পাঁচ মাস সময় দেওয়ার পরেও তা না হওয়ায় আদালত অবমাননার মামলা করে আবেদনকারী সংগঠক শিক্ষকরা। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের চেয়ারম্যান এবং রাজ্যের স্কুল সচিবের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা হয়। তারপর স্ক্রুটিনির উদ্যোগ নেওয়া হলেও নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়নি বলেই সুপ্রিম কোর্টে সওয়াল করেন সংগঠক শিক্ষকদের আইনজীবী ছিলেন শান্তিরঞ্জন দাশ এবং অনিন্দ্য মুখোপাধ্যায়। পর্যদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী কুণাল চট্টোপাধ্যায়।
আবেদনকারীদের আবেদন শুনে বিচারপতির বেঞ্চ নির্দেশ দেয়, কেন নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বিলম্ব হচ্ছে, তা তিন সপ্তাহের মধ্যে লিখিত জবাব দিন। উল্লেখ্য, পাঠশালা প্রথা উঠে যাওয়ার পর পশ্চিমবঙ্গের গ্রামে অনেকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতার চাকরি পান। কিন্তু অনেকেই চাকরি পাননি বলে অভিযোগ। তাদের বয়স, শিক্ষাগত যোগ্যতা ইত্যাদি নিয়ে প্রশ্ন উঠে। তারাই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন।