পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এদিন সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রক্রিয়াকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। নতুন ব্যবস্থায় পুরসভাগুলিতে ট্রানজাকশন অ্যাডভাইসর ও মাইক্রো প্ল্যানার নিযুক্ত করা হবে। সবুজ বালতি ও নীল বালতি থাকবে প্রতিটি বাড়িতে। সেখান থেকে একটি বালতিতে রান্না সংক্রান্ত বর্জ্য থাকবে। আর একটি বালতিতে কাচ, বোতল ব্য অন্যান্য কঠিন বর্জ্য থাকবে। কিছু লোক থাকবে যারা ওই কাচ, বোতলের মতো পুনর্ব্যবহারের অযোগ্য কঠিন বর্জ্য থেকে প্রয়োজনীয় জিনিস আলাদা করে তুলে নেবেন। তাঁদের সেফটি কিট দেওয়া হবে। এরপর পুনর্ব্যহারযোগ্য বর্জ্য কম্পোজিট করা হবে। এ বিষয়ে সার কোম্পানির সঙ্গে কথা বলা হবে। এজন্য প্রতিটি হাউজিং কমপ্লেক্সে কম্পোজিট মেশিন রাখার কথা বলা হবে। রাজ্য সরকার ২০১৬ সালের সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট রুলস অনুযায়ী, সব রকমের ব্যবস্থা নেবে। পরিবেশ দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের চেয়ারম্যান কল্যাণ রুদ্র জানান, এবার রাজ্যের সব জেলাতে বিভিন্ন জায়গায় বাতাসের গুণগত মান মাপার যন্ত্র বসবে। এজন্য পুরসভাগুলিকে জায়গা ব্যবস্থা করে দিতে অনুরোধ করলেন তিনি। এদিনের অনুষ্ঠানে ছিলেন বিধাননগরের মেয়র কৃষ্ণা চক্রবর্তী, হিডকোর চেয়ারম্যান দেবাশিস সেন। বিধাননগর পুরসভায় কৃষ্ণা চক্রবর্তী জানান, সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট নিয়ে বিধাননগর পুরসভার ১০টি ওয়ার্ডকে মডেল করে আমরা কাজ শুরু করব।