বিদ্যার্থীরা শুভ ফল লাভ করবে। মাঝে মাঝে হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় ক্ষতি হতে পারে। নতুন ... বিশদ
দেশের অভ্যন্তরে পণ্য সরবরাহের জন্য সুনির্দিষ্ট রেল করিডরই হল ইডিএফসি। যাত্রী পরিবহণকে বিঘ্নিত না করে পণ্য সরবরাহকে আরও সুগম করতে বিশ্বব্যাঙ্কের অর্থ সাহায্যে উত্তর ভারতের লুধিয়ানা থেকে এ রাজ্যের ডানকুনি পর্যন্ত প্রায় ১,৮৫৬ কিমি রেলপথ পাতা হচ্ছে এই প্রকল্পের অধীনে। চিঠিতে মমতা লিখেছেন, ইডিএফসি’র প্রথম পর্যায়ে রয়েছে পাঞ্জাবের লুধিয়ানা থেকে উত্তরপ্রদেশের মোগলসরাই পর্যন্ত প্রায় ১,১৯২ কিমি অংশ। দ্বিতীয় পর্যায়ে রয়েছে মোগলসরাই থেকে বিহারের শোননগর, ১২৬ কিমি অংশ। সেখান থেকে পূর্বদিকে আরও এগিয়ে এ রাজ্যের ডানকুনি পর্যন্ত প্রায় ৫৩৮ কিমি অংশের কাজ বাকি। কিন্তু তৃতীয় পর্যায়ের ওই কাজের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ নিয়েই এদিন চিঠি লিখেছেন মুখ্যমন্ত্রী।
মমতা লিখেছেন, তৃতীয় পর্যায়ের এই অংশের জমি অধিগ্রহণের জন্য রেল কর্তৃপক্ষ রাজ্য সরকারের সহযোগিতা নিতে শুরু করেছে। ইতিমধ্যেই এখানে প্রয়োজনীয় জমির ৭০ শতাংশ অধিগ্রহণ করা হয়েছে। তার মধ্যে ৬০ শতাংশ জমি রেলকে হস্তান্তর করা হয়েছে। রেলমন্ত্রীকে মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, ইডিএফসি’র ওয়েস্টার্ন করিডর আগামী ২০২১ সালের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা। যদিও ইডিএফসি’র ইস্টার্ন করিডরের (বিশেষ করে পশ্চিমবঙ্গের অংশ) ভাগ্য নিয়ে অনিশ্চয়তার সৃষ্টি হয়েছে। পীযূষ গোয়েলের কাছে মমতার আর্জি, ইডিএফসি নিয়ে নীতিগত ফারাক দূর করতেই আপনার হস্তক্ষেপ চাইছি। যাতে প্রকল্পটি কলকাতা পর্যন্ত আসে এবং অধিগৃহীত জমি যথাযথ কাজে লাগে।