বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
তিনি বলেন, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, অ্যানালিটিক্স-এর মতো প্রযুক্তিকে ব্যবহার করতে পশ্চিবমঙ্গ সর্বাগ্রে ঝাঁপাচ্ছে। এর জন্য একটি টেকনোলজি সেন্টার গড়বে রাজ্য, যেখানে অ্যানিমেশন ও ভিস্যুয়াল এফেক্টসকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হবে। অমিত মিত্রের আশা, ওয়েবেল ডিকিউই অ্যাকাডেমি বছরে ৫০০ গ্র্যাজুয়েট তৈরি করবে। যাঁরা এই শিল্পের পেশাদার হিসেবে কাজ করবেন। রাজ্য সরকারের অ্যানিমেশন কোর্স পাশ করে চাকরি পেয়েছেন ২৩ জন ছাত্রছাত্রী। ওই ছাত্রছাত্রীর হাতে এদিন সার্টিফিকেট তুলে দিলেন অর্থ ও শিল্পমন্ত্রী অমিত মিত্র। ২০১৮ সাল থেকে ওয়েবেল ভবনে অ্যানিমেশন কোর্স পড়ানো হয়। এরপর বিএসসি কোর্সও পড়ানো হবে বলে জানিয়েছেন অমিত মিত্র।
তিনি বলেন, বাঙালির ডিএনএ-র মধ্যে রয়েছে অ্যানিমেশন। সুকুমার রায়ের আবোল তাবোল বইয়েই তার আভাস পাওয়া গিয়েছিল। আজ অ্যানিমেশনের উপর ভিত্তি করেই সিনেমা তৈরি হচ্ছে। বাহুবলী ওয়ান, বাহুবলী টু, ২.০ প্রভৃতি সিনেমা তৈরি হয়েছে অ্যানিমেশনের উপরে ভিত্তি করেই। আমরা চাই, আঞ্চলিক ভাষায় তা তৈরি হোক। বর্তমানে ২৩ জন ছাত্রছাত্রীর ডিকিউই এন্টারটেনমেন্টে চাকরি হয়েছে। ৬৪ জন বর্তমানে পড়ছে। আমরা চাই ৫০০ জন ছাত্রছাত্রী পড়ুক। এদিনের অনুষ্ঠানে অমিত মিত্র ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি দপ্তরের অতিরিক্ত মুখ্যসচিব দেবাশিস সেন, ডিকিউই এন্টারটেনমেন্টের সিইও তাপস চক্রবর্তী বক্তব্য রাখেন। তাপসবাবু বলেন, হায়দরাবাদের চেয়ে এখানকার সেন্টারের পরিকাঠামো অনেক উন্নত ও আধুনিক।