উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
এদিকে, জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতি নিয়ে গত ছ’দিন ধরে রাজ্য তথা জাতীয় রাজনীতি উত্তাল। সেই সময় এদিন সোশ্যাল মিডিয়ার বিজেপির ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী তথা প্রাক্তন আইপিএস ভারতী ঘোষের বিরুদ্ধে ডাক্তারদের উস্কানি দেওয়ার অভিযোগ ওঠে। শাসকদলের তরফে জানানো হয়, সাধারণ মানুষ স্বাস্থ্য পরিষেবা না পেয়ে হয়রান হচ্ছে আর বিজেপি আন্দোলন চালিয়ে যেতে তলায় তলায় ইন্ধন জোগাচ্ছে। খোদ মুখ্যমন্ত্রী একাধিকবার এই কর্মবিরতিতে বিজেপির কারসাজির অভিযোগ এনেছেন। যার প্রত্যুত্তরে বিজেপির রাজ্য সভাপতি এদিন জানিয়েছেন, ভারতী ঘোষের নামে যে অডিও বাজারে ঘুরছে, তা একেবারে মিথ্যা। তৃণমূল সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করতে এই চরম ছলনার আশ্রয় নিয়েছে বলেও অভিযোগ করেন দিলীপবাবু। খোদ ভারতী ঘোষের বক্তব্য, এটা আমার কণ্ঠস্বর নয়। এই ঘটনাকে তৃণমূলের দ্বারা ঘটানো হাজারো অনৈতিক ঘটনার একটি বলেও বর্ণনা করেছেন পশ্চিম মেদিনীপুরের এই প্রাক্তন পুলিস সুপার।
ডাক্তারদের কর্মবিরতি নিয়ে রাজ্যপালের ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা শোনা যায় বিজেপির রাজ্য সভাপতির গলায়। রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধানের ডাকে মুখ্যমন্ত্রীর সাড়া না দেওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, উনি কোনও প্রোটোকলই মানেন না। ডাক্তার আন্দোলন নিয়ে রাজ্যপাল দু’-দু’বার ডাকলেও তিনি সাড়া দেননি। অতীত অভিজ্ঞতা থেকে দিলীপবাবু আরও বলেন, মুখ্যমন্ত্রী তো দেশের রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীকেই মানেন না। তবে ছোট ছোট হবু ডাক্তাররা যেভাবে মুখ্যমন্ত্রীর আমন্ত্রণ বারবার ফিরিয়ে দিয়েছেন, তা তাঁরই দেখানো পথ বলে মনে করেন দিলীপবাবু। এদিকে, আগামী ২১ জুন বিশ্ব যোগ দিবসের মূল অনুষ্ঠান কলকাতার রেড রোডে করতে চেয়ে বিজেপির তরফে আবেদন জানানো হয়েছে। দলের সভাপতির দাবি, সেনাবাহিনীর তরফে প্রয়োজনীয় সবুজ সঙ্কেত দেওয়া হয়েছে। কিন্তু কলকাতা পুলিস-প্রশাসনের অনুমতি এখনও মেলেনি বলেও জানান তিনি। একান্ত রেড রোডে অনুমতি না মিললে শহিদ মিনারে যোগ দিবসের অনুষ্ঠান হবে বলে জানান তিনি।