উপস্থিত বুদ্ধি ও সময়োচিত সিদ্ধান্তে শত্রুদমন ও কর্মে সাফল্য। ব্যবসায় গোলযোগ। প্রিয়জনের শরীর-স্বাস্থ্যে অবনতি। উচ্চশিক্ষায় ... বিশদ
সুজন-শমীকরা বলেন, গত পঞ্চায়েত ভোটে এই জেলায় ৪০ শতাংশ আসনে তৃণমূল বিরোধীদের মনোনয়ন পত্র জমা করতে দেয়নি। ফলে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছে শাসকদলের প্রতিনিধিরা। ডায়মন্ডহারবার কেন্দ্রে এই সংখ্যা ৯৩ শতাংশ। বাকি সাত শতাংশ আসনে কোনও ভোটারকে ভোট দিতে দেওয়া হয়নি। এমন বাতাবরণে লোকসভা ভোট যত এগিয়ে এসেছে, জেলায় সমাজবিরোধীদের দাপট ততই বেড়েছে। শাসকদল আশ্রিত গুণ্ডারা ইতিমধ্যেই ভোটারদের ভয় দেখাতে শুরু করেছে। টাকা, পেশিশক্তি এবং প্রশাসন যখন সমান্তরাল রেখায় চলে আসে, তখন এই ধরনের একটা অরাজক অবস্থা তৈরি হয়। প্রশাসন সম্পূর্ণ একপেশে ভূমিকা নিয়ে চলেছে। পুলিস আমাদের প্রার্থীদের প্রচারের অনুমতি দিয়েও শেষ মুহূর্তে বাতিল করেছে। বিমান বসু-সূর্যকান্ত মিশ্রদের জনসভার ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। তবে মানুষ যেভাবে এবার ভোট দিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে, তাতে কমিশনের উপর আর তারা নির্ভর করবে না। ভোট লুট রুখে তারাই প্রতিরোধ গড়ে তুলবে। আর তার পরিণামের জন্য যাবতীয় দায় কমিশনের ঘাড়েই বর্তাবে।