বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনা-চিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
মঙ্গলবার শিয়ালদহ, আলিপুর ও ব্যাঙ্কশাল আদালত খাঁ খাঁ করছিল। কথা হচ্ছিল ব্যাঙ্কশাল স্ট্রিটে তাপস কাপাস নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে। কাশীপুরের বাসিন্দা ওই ব্যক্তি বলেন, চেক বাউন্সের একটি মামলার এদিন শুনানির তারিখ ছিল। কিন্তু এখানে এসে দেখি কোনও কাজই হচ্ছে না। আমারআইনজীবীরও দেখা পেলাম না। তাই বাধ্য হয়ে বাড়ি ফিরে যাচ্ছি। তপতী ভাদুড়ি নামে বাগবাজার স্ট্রিটের এক বাসিন্দা বলেন, আমার বড় মেয়ের একটি বিষয় নিয়ে ফার্স্ট ক্লাস এফিডেভিট (হলফনামা) করাতে এসেছিলাম। কর্মবিরতি চলায় আইনজীবীরা আমাকে জানান, তা প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত এই সমস্ত কাজকর্ম হবে না। চিৎপুরের খগেন চ্যাটার্জি রোডের বাসিন্দা গোপাল দাশগুপ্ত বলেন, একটি মামলার সূত্রে এখানে এসেছিলাম। কিন্তু কোনও কাজ না হওয়ায় চলে যাচ্ছি।
উত্তর কলকাতার এপিসি রোডের ফড়িয়াপুকুরের বাসিন্দা সোমা মণ্ডল নামে এক গৃহবধূ বলেন, কবে এই কর্মবিরতি উঠবে, তা জানতে আদালতে এসেছিলাম। আমার একটি মামলার বিষয়ে কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য জানারও দরকার ছিল। কিন্তু এসে কোনও কাজই হল না। এতে সময় ও অর্থ দুই’ই নষ্ট হল।