বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনা-চিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
জয়েন্ট বোর্ড সূত্রে খবর, প্রায় ৩০০টি সেন্টার করা হয়েছে। প্রত্যেক সেন্টার-ইন-চার্জকেই সেই মেশিন দেওয়া হবে। ক্লাসে যখন তখন এই যন্ত্র ব্যবহার করতে পারবেন ইন-চার্জরা। কোনও পরীক্ষার্থী মোবাইল চালু রাখলেই এই যন্ত্রে লাল আলো জ্বলে উঠবে। তার সঙ্গে আওয়াজও হবে। তবে মোবাইল বন্ধ থাকলে কোনও কিছু ধরা পড়বে না। বোর্ডের এক কর্তার কথায়, ভ্রাম্যমাণ পর্যবেক্ষকরা তো সারাক্ষণ আর পরীক্ষাকেন্দ্রে থাকবেন না। তাঁদের অধীনে পাঁচ-ছ’টি করে কেন্দ্র থাকে। ঘুরে ফিরে প্রত্যেকটিতে তাঁরা পরিদর্শন চালিয়ে যান। সেক্ষেত্রে কেন্দ্র পিছু খুব অল্প সময়েই দিতে পারেন তাঁরা। তবে সেন্টার-ইন-চার্জরা সারাক্ষণই কেন্দ্রে উপস্থিত থাকবেন। ফলে পড়ুয়ারা পরীক্ষার হলে মোবাইল ব্যবহার করার সাহস পাবে না। এছাড়া অন্যান্য নিরাপত্তা বা সুরক্ষা ব্যবস্থা যা ছিল, তাই রাখা হচ্ছে। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় যে হারে মোবাইল নিয়ে পড়ুয়াদের ধরা হয়েছে, তার থেকেই জয়েন্ট বোর্ড এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
আগামী ২৬ মে রাজ্য জয়েন্ট পরীক্ষা। আর দু’সপ্তাহও বাকি নেই। কিন্তু সোমবার বিকাল পর্যন্তও কতজন আবেদনকারী, তার পরিসংখ্যান জয়েন্ট বোর্ডের তরফে জানানো হয়নি। এনআইসি বা ন্যাশনাল ইনফোর্মেটিক্স সেন্টারের তরফে সেই তথ্য বোর্ডের কাছে আসেনি বলে জানিয়েছেন জয়েন্ট বোর্ডের চেয়ারম্যান মলয়েন্দু সাহা। পরীক্ষার আগে সংবাদিক বৈঠক করে এই তথ্য দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। উল্লেখ্য, আবেদন জমার শেষ দিন জানুয়ারিতে ছিল। কিন্তু এতদিনেও কেন সেই তথ্য এল না, তা নিয়ে একটা প্রশ্ন রয়ে গিয়েছে। যদিও প্রতি বছরই নিয়ম করেই আবেদনকারীদের সংখ্যা বোর্ডের তরফে জানিয়ে দেওয়া হতো।