বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনা-চিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
গত শুক্রবার ওড়িশায় আছড়ে পড়ে ফণী। শনিবার থেকে ওড়িশা থেকে মাছ আসা কার্যত পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গিয়েছে। পাতিপুকুর মাছ বাজারের সহকারী সম্পাদক রঞ্জনগোপাল নাথ শুক্রবার বলেন, আগে ওড়িশা থেকে মাছ নিয়ে এই বাজারে প্রতিদিন দুটি করে গাড়ি আসত। সেখানে এখন অর্ধেক গাড়িও মাছ আসছে না। পারাদ্বীপের মাছ আসছে না। ইলিশ মাছ কয়েক দিন অল্প পরিমাণে আসছিল। এখন ইলিশ মাছও একেবারে নেই। সামুদ্রিক সব রকমের মাছের জোগানই কমে গিয়েছে। যার ফলে মাছের দাম বেড়েছে।
ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, বর্তমানে এই বাজারে ৫০০ গ্রাম সাইজের ইলিশ মাছ বিক্রি হচ্ছে ৫০০-৬০০ টাকায়। ৭০০ গ্রাম সাইজের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৮০০ টাকায়। ভোলা মাছ প্রতি কেজিতে ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। যেটা গত সপ্তাহে বিক্রি হয়েছে প্রতি কেজিতে ২০০ টাকায়। সব রকমের চিংড়ির দামই গড়ে ৫০ টাকা করে বেড়েছে। ১ কেজি সাইজের রুই বিক্রি হচ্ছে ১২৫-১৩০ টাকায়। ৩ কেজি সাইজের কাতলা বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়। পাতিপুকুর মাছ বাজার ব্যবসায়ী সমিতির পক্ষ থেকে দেবাশিস জানা এদিন বলেন, এই মাছ বাজারে গড়ে ৯০ টন মাছের জোগান হয়। সেখানে এখন তা কমে ৬০-৭০ টন হচ্ছে। দাবদাহের কারণে বরফ বেশি লাগছে। তাছাড়া গত দুবছরে ভিন রাজ্য থেকে মাছ আনতে পরিবহণ খরচও অনেক বেড়েছে। যার প্রভাব পড়ছে মাছের দামে।