পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
২০১৫-১৬ আর্থিক বছরের বাজেটে এই প্রকল্পটি ঘোষণা করা হয়েছিল। নবম ও দশম শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদের এই প্রকল্পে সাইকেল দেওয়া হয়। সরকারি অনুমোদিত স্কুল ও মাদ্রাসার ছাত্রছাত্রীদের সাইকেল দেওয়া হয়। দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রথম পর্যায়ে প্রায় ৩৫ লক্ষ সাইকেল কেনা হয়েছিল। দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও প্রায় ৩৫ লক্ষ সাইকেল কেনা হয়। এই প্রকল্পে এক কোটি ছাত্রছাত্রীকে সাইকেল দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৭০ লক্ষ সাইকেল ইতিমধ্যে দেওয়া হয়েছে। ২০১৮ শিক্ষাবর্ষে ১২ লক্ষ ৩৮ হাজার সাইকেল দেওয়া হয়েছে সবুজ সাথী প্রকল্পে।
বিধানসভায় অন্য একটি লিখিত প্রশ্নের জবাবে নারী, শিশু উন্নয়ন ও সমাজকল্যাণমন্ত্রী শশী পাঁজা জানিয়েছেন, কন্যাশ্রী প্রাপকদের হাতেকলমে কারিগরি প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য ‘স্বপ্নের ভোর’ নামে একটি প্রকল্প চালু করা হচ্ছে। সরকারি সূত্রে জানা গিয়েছে, কন্যাশ্রী প্রকল্পে সুবিধা প্রাপকদের সংখ্যা এখন ৫২ লক্ষ ছাড়িয়েছে। এই প্রকল্পের সুবিধা নেওয়ার ক্ষেত্রে পারিবারিক আয়ের যে বিধিনিষেধ ছিল, তা উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। ১৩ থেকে ১৯ বছর বয়সি ছাত্রীরা এই প্রকল্পে বাৎসারিক ও এককালীন আর্থিক অনুদান পাবে। কন্যাশ্রী প্রকল্পে বার্ষিক অনুদান এখন বাড়িয়ে এক হাজার টাকা করা হয়েছে। ১৮ বছরের পর পড়াশোনা করলে এককালীন ২৫ হাজার টাকা অনুদান দেয় সরকার। কোনও কারিগরি প্রশিক্ষণ নিয়ে কন্যাশ্রীর মেয়েরা যাতে স্বনির্ভর হতে পারে, তার জন্য নতুন প্রকল্পটি চালু করা হচ্ছে।