কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
করোনার সংক্রমণের কথা মাথায় রেখে এবার টাকিতে একসঙ্গে দুই বাংলার প্রতিমা বিসর্জন হয়নি। হাকেোর্টের নির্দেশ দেখে মেট্রো কর্তৃপক্ষও পুজোর রাতে অতিরিক্ত ট্রেন চালায়নি। এবার পুজোর অলিখিত নির্দেশ ছিল, বাড়ি থেকে পুজো দেখুন। অন্যবারের তুলনায় ভিড় কম থাকলেও করোনাকে কার্যত উড়িয়ে দিয়ে তৃতীয়া থেকে কলকাতায় দেখা গিয়েছে পুজো পাগল জনতাকে। নিম্নচাপ এসে আনন্দ মাটি করে দেওয়ার পূর্বাভাস থাকলেও শেষ মুহূর্তে তার অভিমুখ ঘুরে যাওয়ায় স্বস্তি পেয়েছে বাঙালি।
করোনা আবহেও এই ক’দিন ঠাকুর দেখা, ভুরিভোজ, চুটিয়ে আড্ডা, একেবারে বাদ যায়নি। তবে এবার চিন্তাও হচ্ছে। সংক্রমণ বাড়বে না তো! আগামী পুজোর পরিকল্পনার আগে তাই মনে মনে সব বাঙালিই ঠাকুরকে যেন বলছে, ‘করোনাসুর বধ করে তারপর এসো মা’।