সপরিবারে নিকট ভ্রমণের পরিকল্পনা। সহকর্মীরা কর্মক্ষেত্রে শত্রুতা করতে পারে। নতুন কোনও কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মক্ষেত্রে বদলির ... বিশদ
এদিকে, বাড়ির কাছে এভাবে গঙ্গাজল পাওয়ায় খুশি স্থানীয় বাসিন্দারা। কারণ, গঙ্গাজল আনতে অশোকনগরের মানুষকে যেতে হয় প্রায় ২৫ কিমি দূরে নৈহাটিতে। তাই অনেকে খালি বোতল এনে গঙ্গার জল ভরে নিলেন, কেউ বা মাথায় সেই জল ঠেকিয়ে নিজেকে ‘শুদ্ধ’ করলেন।
জানা গিয়েছে, কয়েকমাস ধরেই গঙ্গার জল এনে পরিস্রুত করার পর বাড়ি বাড়ি সরবরাহের জন্য অশোকনগর পুরসভার বিভিন্ন জায়গায় পাইপ লাইন বসানোর কাজ চলছিল। সেই কাজ প্রায় শেষ। নৈহাটির গঙ্গা থেকেই পাইপ লাইনের মাধ্যমে জল নিয়ে আসা হবে। অশোকনগর-নৈহাটি রোড সংলগ্ন ভুরকুণ্ডা পঞ্চায়েতের হিজলিয়া মোড়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পানীয় জল সরবরাহের পরীক্ষামূলক কাজ চলছিল। কিন্তু হঠাৎই বিকট শব্দে পাইপ ফেটে ঘটে গেল বিপত্তি। জলময় হিজলিয়া মোড়। বিষয়টি জানার পরেই সেখানে পৌঁছন দপ্তরের কর্মী থেকে আধিকারিকরা। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় শুরু হয় কাজ। এনিয়ে ভুরকুণ্ডার পঞ্চায়েত প্রধান রাজশ্রী সাহা বলেন, সাময়িক সমস্যা হয়েছিল। তবে, অনেকেই গঙ্গাজল বাড়ি নিয়ে গিয়েছেন, মাথাতেও দিয়েছেন।