শেয়ার মেয়াদি সঞ্চয়সহ একাধিক ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। ব্যবসায় কেনাবেচা বাড়বে। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, হাফিজুর আগে কলকাতার রাজাবাজারে থাকলেও কয়েক বছর আগে উলুবেড়িয়ার পূর্ব বাউড়িয়ায় এসে বসবাস শুরু করে। সূত্রের খবর, বোমা বিস্ফোরণের দিন দুপুরে ওই বাড়ির কাছে হাফিজুরকে দেখা গিয়েছিল। বৃহস্পতিবার আদালতে যাওয়ার পথে হাফিজুর বলে, যে ঘরে বিস্ফোরণ হয়েছে, ওইদিন দুপুরে তার পাশ দিয়েই ওস্তাগরের কাছে গিয়েছিলাম পেমেন্ট নিতে। বেলা ২টো নাগাদ বাড়ি ফিরে খেয়েদেয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। বিকেলে বিকট আওয়াজে ঘুম ভাঙার পর বোমা বিস্ফোরণের কথা জানতে পারি। হালিম যে তার আত্মীয়, একথা স্বীকার করলেও হাফিজুর বলেছে, সে যে বোমা বানায়, তা তার জানা ছিল না। হাওড়া গ্রামীণ জেলা পুলিসের এক কর্তা বলেন, আদালতের অনুমতি পেলেই ফরেন্সিক ও বম্ব স্কোয়াড এলাকায় যাবে। ঘটনাস্থলে পুলিস পিকেট বসানো হয়েছে। একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আর কে কে জড়িত, তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। ওই ঘটনার পর দু’দিন কেটে গেলেও গোটা এলাকা কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। ধুলিসাৎ হয়ে যাওয়া ওই বাড়ির চারদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে আছে ভাঙা টালি, বালতি, হাঁড়ি, ছেঁড়া কাপড়, জামা, লুঙ্গি। এলাকাটি টেপ দিয়ে ঘিরে রেখেছে পুলিস। এদিকে, বোমা বিস্ফোরণের পর এখনও আতঙ্কে এলাকাবাসী। সেভাবে কেউ মুখ না খুললেও তাঁদের দাবি, ঘটনার পিছনে যারা জড়িত, তাদের সবাইকেই গ্রেপ্তার করতে হবে।