পারিবারিক সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি কর্মে ব্যস্ততা। ব্যবসা সম্প্রসারণে অতিরিক্ত অর্থ বিনিয়োগের পরিকল্পনা। ... বিশদ
সম্প্রতি গৃহঋণের উপর সুদ বাড়িয়েছে প্রায় সব ব্যাঙ্ক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান। এর ফলে সাধারণ মানুষের উপর ইএমআইয়ের বোঝা বেড়েছে। আবাসন নির্মাতা সংস্থাগুলির পরামর্শ, যদি কোনও ব্যক্তি প্রথমবার বাড়ি বা ফ্ল্যাট কেনেন, তাহলে তিনি যে টাকা সুদ বাবদ মেটাচ্ছেন, তার পুরোটাই আয়করে ছাড় দেওয়া হোক। অন্যদিকে, যদি কেউ নিজের জন্য দ্বিতীয়বার বা একাধিক বাড়ি কেনেন, তাহলে তাঁকে সুদে পাঁচ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ছাড় দেওয়া হোক। কেন্দ্রীয় সরকার বারবার ‘সবার জন্য বাড়ি’র কথায় জোর দিচ্ছে। প্রথম ক্ষেত্রে যেমন সেই উদ্দেশ্য পূরণ হবে, তেমনই দ্বিতীয় ক্ষেত্রে মানুষ রিয়েল এস্টেটে বিনিয়োগ বাড়াতে উৎসাহী হবেন। তাতে সরকারেরও রাজস্ব বাড়বে। আবাসন নির্মাতাদের বক্তব্য, গৃহঋণের আসল অঙ্ক মেটানোর ক্ষেত্রে ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ছাড় পাওয়া যায়। আয়কর আইনের ৮০সি ধারায় অন্যান্য ছাড়ের সঙ্গেই সেটিও অন্তর্ভুক্ত থাকে। সাধারণ করদাতারা তাই ঋণের আসল অঙ্ক মেটানোর পর, আয়করে তার সবটুকু ছাড়ে বঞ্চিত হন। তাই এক্ষেত্রেও সুযোগ বাড়ানো হোক, চান আবাসন নির্মাতারা।
কেয়ারএজের বক্তব্য, সুদের উপর আয়কর ছাড়ের অঙ্ক বাড়ালে চাঙ্গা হবে আবাসন শিল্প। তাদের দাবি, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় বরাদ্দ আরও বাড়াক কেন্দ্র। তাহলে কর্মসংস্থান তৈরির পথ সুগম করবে। মধ্যবিত্তের জন্য আয়ত্তের মধ্যে বাড়ি তৈরির ক্ষেত্রে ভর্তুকি ফেরাক কেন্দ্র, দাবি সংস্থার। যেভাবে বাড়ি তৈরির খরচ বাড়ছে, তাতে সাধারণ মানুষের সুবিধা হবে, দাবি তাদের।