বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
পুরসভার বিজ্ঞাপন নীতি ঘোষণা অনেকদিন ধরেই ঝুলে রয়েছে। তবে কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে, এ ধরনের অস্থায়ী হোর্ডিং বা বিজ্ঞাপনে চালু হয়েছে ‘কশন মানি’। পুরসভার দাবি, নির্দিষ্ট সময়সীমার পর সেগুলি খুলে না নিলে তা পুরসভাই খুলে নেবে এবং সেই টাকা ফেরত দেওয়া হবে না। কিন্তু শহর ঘুরে দেখা গেল, রক্তদান শিবির কিংবা অন্য নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ব্যানার সময় পেরিয়ে যাওয়ার পরেও ঝুলছে। ফের পুজো আসতে চলল, কিন্তু এখনও গতবারের পুজোর হোর্ডিং খোলা হয়নি। কোথাও আবার তা ভেঙে ঝুলছে। পুরোটাই বেআইনি, এখান থেকে পুরসভার এক পয়সাও আয় হয় না।
মেয়র ফিরহাদ হাকিম চাইছেন শহর পরিষ্কার এবং দৃষ্টিনন্দন রাখতে যত্রতত্র বিজ্ঞাপনে ইতি টানা হোক। বারবার প্রকাশ্যে তিনি এ ধরনের অস্থায়ী বেআইনি হোর্ডিং খুলে ফেলার নির্দেশ দিয়েছেন। কিন্তু তারপরেও বাস্তবের মাটিতে তার তেমন প্রতিফলন চোখে পড়ে না। বিজ্ঞাপন বিভাগের এক শীর্ষ আধিকারিক বললেন, শহরের যত্রতত্র অস্থায়ী বিজ্ঞাপন হোর্ডিং-ব্যানার টাঙানো হয়। কিন্তু সেই কাজ মিটে গেলেও তা খোলা হয় না। অনেক জায়গাতে আমরা সেগুলি খুলে ফেলি। আবার অনেক ক্ষেত্রে আমাদের সীমাবদ্ধতা থাকে। রাজনৈতিক কিংবা সমগোত্রীয় পোস্টার-ব্যানারের ক্ষেত্রে সমস্যা সব থেকে বেশি। এসবের জন্য শহর অপরিচ্ছন্ন লাগে, দৃষ্টিকটু লাগে রাস্তাঘাট।