পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
পুরসভা সূত্রে খবর, প্রত্যেক দিন ভোররাতের দিকে ধাপার গেটে আসা জঞ্জালবাহী গাড়ি থেকে নিয়মিত জঞ্জাল চুরি হচ্ছে। সেগুলি থেকে কিছু নির্দিষ্ট অংশ আলাদা করে নিয়ে বেশিরভাগটাই রাস্তার পাশে পুড়িয়ে ফেলা হচ্ছে। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে এক্ষেত্রে ব্যবস্থা নেয় কলকাতা পুরসভা। ধাপার এক নিরাপত্তারক্ষীকে বসিয়ে দেওয়া হয়। পাশাপাশি, চুরি ঠেকাতে না পারার দায়ে তিনজন কনজারভেন্সি ওভারশিয়ার বা সুপারভাইজারকে বদলি করা হয় অন্যত্র।
বালিগঞ্জ সার্কুলার রোড, বেকবাগান, বেলেঘাটা কিংবা কাঁকুড়গাছির নানা জায়গায় মাঝেমধ্যেই রাস্তার ধারে জঞ্জাল পোড়াতে দেখা যায়। জনৈক পরিবেশ সচেতন নাগরিকের মাধ্যমে এভাবে জঞ্জাল পোড়ানোর প্রমাণ হোয়াটসঅ্যাপে পাচ্ছিলেন কলকাতা পুরসভার এক শীর্ষকর্তা। তারপর তিনি সংশ্লিষ্ট বিভাগের আধিকারিককে পদক্ষেপের নির্দেশ দেন। পুরসভার কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ সূত্রে খবর, সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখা যায়, কয়েকজন কর্মী বা মজদুর নিয়মিত জঞ্জাল পুড়িয়ে দিচ্ছেন। বরো ৭ ও ৮ থেকে এ ধরনের অভিযোগের প্রমাণ মেলে। সেখানকার চার মজদুরকে ৫০০০ টাকা করে জরিমানা করা হয়। বিভাগীয় এক অধিকারিক বলেন, ‘শীতকালে আগুন পোহানোর জন্যও জঞ্জাল পুড়িয়ে দেয় এরা। কখনও আবার অতিরিক্ত জঞ্জাল না নিয়ে যাওয়ার অজুহাত দেখিয়ে সেগুলি রাস্তার ধারেই আগুন জ্বালিয়ে দেয়। এটা পরিবেশের জন্য খুব ক্ষতিকর। কয়েকজনকে শাস্তি দেওয়া হলে বাকিরাও এমনটা আর করবে না বলে আমাদের আশা। তাই মাইনে থেকে মোটা টাকা জরিমানা কাটা হয়েছে। তারপর থেকে বিষয়টা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে এসেছে।’