রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
তৃণমূল সূত্রে খবর, শনিবার দুপুরে পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাট থেকে ১৬ নং জাতীয় সড়ক হয়ে অভিষেক পৌঁছবেন বাগনান লাইব্রেরি মোড়ে। সেখানে তাঁকে অভ্যর্থনা জানানো হবে। এরপর লাইব্রেরি মোড় থেকে বাগনান খালোড় কালীবাড়ি পর্যন্ত একটি রোড শোয়ে অংশ নেবেন তিনি। কালীবাড়িতে পুজোও দেবেন। এরপর অভিষেক যাবেন শ্যামপুরের বেলপুকুর সিদ্ধেশ্বরী মহাবিদ্যালয়ের মাঠে। সেখানে জনসভায় বক্তব্য পেশ করবেন তিনি। সেখান থেকে শ্যামপুর মোড় হয়ে অভিষেক পৌঁছবেন উলুবেড়িয়া দক্ষিণ বিধানসভার ৫৮ গেটে। ৫৮ গেট থেকে মামা ভাগ্নে মোড় পর্যন্ত ফের একটি রোড শোয়ে অংশ নেবেন তিনি। এরপর উলুবেড়িয়া শহর থেকে ফের ১৬ নং জাতীয় সড়ক হয়ে রঘুদেবপুর পাঁচলা মোড়ে নেতাজি সঙ্ঘের মাঠে অধিবেশন স্থলে পৌঁছবেন তিনি। এর মাঝে উলুবেড়িয়া পুরসভা এবং খলিসানি কালীতলায় জনসংযোগ করার কথা তাঁর।
এদিকে, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই কর্মসূচিকে ঘিরে ইতিমধ্যে সিদ্ধেশ্বরী মহাবিদ্যালয় এবং নেতাজি সঙ্ঘের মাঠে জোরকদমে প্রস্ততি চলছে। নিরাপত্তা ব্যবস্থাও আঁটোসাঁটো করা হয়েছে। পুলিসকর্তারা দফায় দফায় জনসভা স্থল, অধিবেশন স্থলের পাশাপাশি অভিষেকের যাতায়াতের রাস্তায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখছেন। প্রশাসন সূত্রে খবর, শনিবার অভিষেকের কর্মসূচির জন্য বেশ কয়েকটি রাস্তায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে। অন্যদিকে, দলের সাধারণ সম্পাদকের সফরকে স্মরণীয় করে রাখতে একাধিক উদ্যোগ নিয়েছে জেলা নেতৃত্ব। পুষ্পবৃষ্টি, উলুধ্বনি, শঙ্খধ্বনী, ঢাকের বাদ্যি, জেলার ঐতিহ্যবাহী কালিকাপাতাড়ির মাধ্যমে তাঁকে বরণ করা হবে। ইতিমধ্যে দেওয়াল লিখন, কাটআউট, দলীয় পতাকায় সাজিয়ে তোলা হয়েছে গোটা এলাকা। বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে তৈরি করা হয়েছে তোরণ। তৃণমূলের হাওড়া গ্রামীণ জেলা সভাপতি বিধায়ক অরুণাভ সেনের দাবি, শনিবার কয়েক লক্ষ মানুষ অভিষেকের কর্মসূচিতে যোগ দেবেন। আর শুধু দলের কর্মী, সমর্থক নন, সাধারণ মানুষও তাঁকে দেখার জন্য মুখিয়ে আছে।