পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বিগত কয়েক বছরে যেভাবে সাগরে ভাঙন হয়েছে, তাতে কপিলমুনি মন্দির টিকিয়ে রাখাই চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রশাসনের কাছে। ঢেউয়ের ঝাপটা থেকে সমুদ্র সৈকতের বাঁধ রক্ষা করতে তাই এই টেট্রাপড প্রযুক্তি ব্যবহার করার সিদ্ধান্ত নেয় রাজ্য।
চলতি বছরের গঙ্গাসাগর মেলার আগেই এই কাজ শুরু হওয়ার কথা থাকলেও পরে তা পিছিয়ে যায়। সাগরের ১ থেকে ৩ নম্বর বিচ পর্যন্ত এই টেট্রাপড ফেলার কাজ হবে বলে জানা গিয়েছে। বর্তমানে গঙ্গাসাগরেই এগুলি তৈরি করছেন নির্মাণ শ্রমিকরা। তারপর তা ক্রেন, জেসিবি বা অন্যান্য বাহনের মাধ্যমে বিচ পর্যন্ত আনা হচ্ছে।
ভাটার সময় বিচের যে প্রান্ত পর্যন্ত জল আসে (লোয়েস্ট পয়েন্ট), সেখানেই এই ত্রিভুজ আকারের কংক্রিটগুলি ফেলা হবে বলে ঠিক হয়েছিল। তাতে ঢেউ সেখানেই ভেঙে যাবে। বিচের উপর তার প্রভাব পড়বে না। কিন্তু ততটা নিয়ে যেতেই এখন সমস্যা তৈরি হয়েছে। আধিকারিকদের মতে, মাটি এতটাই খারাপ, যে গাড়ি যেতেই পারছে না।