কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বাম আমলে ধুলিয়ারা ও ছাতিমতলা গ্রামকে সংযুক্ত করতে কুন্তী নদীর উপর একটি সেতু তৈরি করা হয়েছিল। মাত্র পাঁচ ফুট চওড়া ওই সেতু স্থানীয় বাসিন্দা বিশেষ করে কৃষকদের বিশেষ কাজে আসেনি। আবার কালের নিয়মে সেই সেতু জরাজীর্ণ হয়ে পড়েছিল।
জেলা পরিষদ সূত্রে জানা গিয়েছে, শুধু সেতু নবেকলেবরে সাজছে তাই নয়, তা হয়ে উঠবে আধুনিক। ১১টি স্লুইস গেট থাকবে ওই সেতুতে। যা জোয়ারের সময় কুন্তীর জলকে ধরে রেখে আশপাশের পাঁচটি মৌজায় সেচ ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করবে।
ওই এলাকায় আগে থেকেই আরএলআইয়ের তিনটি পাম্পিং স্টেশন রয়েছে। যা সেচ ব্যবস্থার নবীকরণের প্রক্রিয়াকে বাড়তি সাহায্য করবে। এখানেই শেষ নয়, নতুন সেতু হবে অন্তত ১৪ ফুট চওড়া। ফলে কৃষকদের কৃষিপণ্য নিয়ে যেতে সুবিধা হবে। ওই সেতুটি সহজেই আকটা ও রাজহাট পঞ্চায়েতের বড় অংশকে জুড়ে দেবে দিল্লি রোডের সঙ্গে। তাতে যাতায়াতের ক্ষেত্রেও বড় পরিবর্তন আসবে। ইতিমধ্যেই ওই সেতুর অ্যাপ্রোচ রোড তৈরি করার কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে।
জুন মাসের মধ্যে নতুন সেতু তৈরি হয়ে যাবে বলে জেলা পরিষদের কর্তারা দাবি করেছেন। মনোজ চক্রবর্তী বলেন, এর ফলে পাঁচটি মৌজার সেচ ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন হবে, আকনা ও রাজহাট এলাকা জুড়ে যাবে দিল্লি রোডের সঙ্গে। সেচদপ্তর এই কাজের জন্য ৮ কোটি ২৪ লক্ষ টাকা দিয়েছে। বর্ষার আগেই আমরা সেতু তৈরির কাজ শেষ করব।