কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
পুলিসের দাবি, ডেটিংয়ের নামে প্রতারণা নতুন ঘটনা নয়। এর আগেও বাগুইআটিতে প্রতারণার শিকার হয়েছিলেন দিল্লির এক তরুণ ক্রিকেটার। তিনি একটি ডেটিং অ্যাপে আলাপের পর এক তরুণীর সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন। তাঁর কাছ থেকে টাকা সহ সমস্ত কিছু কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, নাগেরবাজার থানা এলাকার দমদম রোডের ঘোষপাড়ায় এই চক্রের সদস্যরা একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়েছিল। সেখানে ভুয়ো কল সেন্টারের আদলে তারা বেআইনি ডেটিং সেন্টার খুলেছিল। একমাস ধরে এই চক্রটি সক্রিয় ছিল। গ্রাহকদের আকর্ষণ করতে ফোনে কথা বলত তরুণীরা। তারপর বন্ধুত্ব পাতানোর প্রস্তাব দেওয়া হতো। কী করতে হবে, তা প্রতারকরাই বলে দিত। প্রথমে অল্প টাকা দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। কত টাকা? গ্রাহক বুঝে তারা দাবি করত। কারওর থেকে ৫০০, কারওর থেকে এক হাজার, আবার কারওর কাছ থেকে দেড় হাজার টাকা নিত।
কিছুদিন পর কোনও এক তরুণী বন্ধু হিসেবে কথা বলতে শুরু করত। হোয়াটসঅ্যাপে চলত চ্যাট। যদিও হোয়াটসঅ্যাপে ডিপি হিসেবে অন্য কোনও সুন্দরী মহিলার ছবি দেওয়া থাকত। যাতে গ্রাহক ‘আকর্ষিত’ হয়। তারপর আসত ডেটিংয়ের কথা। তার জন্যও অগ্রিম টাকা পাঠাতে হতো। সেই টাকার কোনও নির্দিষ্ট পরিমাণ ছিল না। গ্রাহক অনুযায়ী টাকা চাওয়া হতো। ডেটিংয়ের জন্য টাকা পেমেন্ট করার পর কবে, কখন, কোথায় দেখা হবে, ঠিক হতো। কিন্তু, তারপর প্রতারকরা মোবাইল অফ করে দিত। তারপর নতুন গ্রাহক খুঁজত তারা।