বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
পুরসভা জানাচ্ছে, সদ্যোজাত শিশু থেকে ১৫ বছর বয়স পর্যন্ত বাচ্চাদের এই টিকাকরণ করাতে হবে। স্বাস্থ্যভবনের হিসেবে, সেই অনুযায়ী শহরে ১১ লক্ষ বাচ্চা বা কিশোর কিশোরীর রয়েছে। সেই হিসেবে ধরলে এখনও পর্যন্ত মাত্র ৩৬ শতাংশ বাচ্চাকে হাম ও রুবেলার টিকা দেওয়া গিয়েছে। যদিও এই সংখ্যা নিয়ে মতপার্থক্য রয়েছে। এক শীর্ষ স্বাস্থ্যকর্তা বলেন, স্বাস্থ্যভবনের হিসেবে ওই সংখ্যাটা ১১ লক্ষ থাকলেও অত বাচ্চা কলকাতা পুর এলাকায় নেই। আমাদের হিসেবে, সংখ্যাটা মেরেকেটে ৯ লক্ষ হবে। ইতিমধ্যেই প্রায় চার লক্ষ ১৮ হাজার বাচ্চাকে টিকাকরণের আওতায় আনা গিয়েছে। যা ট্রেন্ড, তাতে আগামী এক হপ্তায় বড়জোর এই সংখ্যাটা সাড়ে পাঁচ লক্ষতে পৌঁছবে। অভিভাবকদের একাংশের অনীহাও রয়েছে বলে মত আধিকারিকদের। উদাহরণ টেনে তাঁরা জানাচ্ছেন, বড়িশা হাইস্কুলে টিকাকরণের জন্য ১২০০ আবেদনপত্র পাঠানো হয়েছিল। সেখানে মাত্র ৬০০ বাচ্চা টিকা নিয়েছে। পুর কর্তৃপক্ষ জানাচ্ছে, শহরের ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ বেসরকারি স্কুল পুরসভাকে টিকাকরণের সহযোগিতা করছে। পাশাপাশি শহরের বেশ কিছু অঞ্চল বিশেষত খিদিরপুর, গার্ডেনরিচ, মেটিয়াবুরুজের মত এলাকায় মানুষের মধ্যে অনীহা নজরে আসছে। যার পরিপ্রেক্ষিতে ভ্যাকসিন না নেওয়া নিয়ে এদিন উদ্বেগ প্রকাশ করেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। তিনি বলেন, কিছু কিছু জায়গায় মানুষের ভুল ধারণা হচ্ছে। কিন্তু, এই ভ্যাকসিন নিরাপদ।
সূত্রের খবর, মেয়রের একটি অডিও বা ভিডিও বার্তা তৈরি করা হয়েছে। যেখানে হাম-রুবেলার টিকাকরণ কম হয়েছে, সেখানে সেই বার্তা দিয়ে জনসচেতনতা আনার
চেষ্টা হবে।