বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
রাস্তার পাশাপাশি নিকাশি সমস্যা নিয়েও জেরবার এই পুরসভার নাগরিকরা। প্রায় সবকটি ওয়ার্ডই এই সমস্যায় জর্জরিত। ৭, ১৫, ২২, ২৩ এবং ৩৩ নম্বর ওয়ার্ডে আবার পানীয় জলের সঙ্কট মাথাচাড়া দিয়েছে। বাটা রেল ব্রিজের কাছে চামড়া ফেলে মাঝমধ্যেই আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। ফলে মারাত্মক দূষণে আক্রান্ত ২৭, ২৮, ৩২ নম্বর সহ পাঁচটি ওয়ার্ডের মানুষ। মোল্লার গেটের কাছে পুরসভার জমিতে যে হাসপাতাল রয়েছে, সেখানে গরিব মানুষের সুলভে চিকিৎসা করা হতো। সেই ব্যবস্থা এখন কার্যত উঠে গিয়েছে। এবার এই ইস্যুগুলিকে হাতিয়ার করে প্রতিটি ওয়ার্ডে যাচ্ছে বামেরা। মহেশতলা পুরসভাকে ডেপুটেশন দেওয়ার পাশাপাশি আজ, শনিবার বাটার মোড়ে সমাবেশের ডাক দিয়েছে সিপিএম।
সম্প্রীতি উড়ালপুলের নীচের অংশে বজবজ ট্রাঙ্ক রোডের হাল একদিনে এমন হয়নি। গত কয়েকমাস ধরেই ভাঙাচোরা অবস্থা। এ নিয়ে মহেশতলা পুরসভার চেয়ারম্যান দুলাল দাসকে নানা সময়ে বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয়েছে। দুলালবাবু নিজেও এ ব্যাপারে পূর্তবিভাগের কাজে অসন্তোষ প্রকাশ করে জেলাশাসককে চিঠি দিয়েছেন। তারপর পূর্তবিভাগের তরফে ঝামা ফেলে সাময়িকভাবে খানাখন্দ ভরাট করা হয়। কিন্তু তা বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। রাস্তার হাল আবার যে কে সেই। দুলালবাবু বলেন, সরকার বসে নেই। সবদিকই ভেবেই কাজ করতে হচ্ছে।