পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
সল্টলেক বইমেলা প্রাঙ্গণে আগামী ৩০ জানুয়ারি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত দিয়ে শুরু হচ্ছে ‘৪৬তম আন্তর্জাতিক কলকাতা বইমেলা ২০২৩’। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে। এবারের থিম কান্ট্রি স্পেন। গতবারের চেয়ে এবার স্টলের সংখ্যাও বাড়ানো হয়েছে। আগেরবার ৬৫০টি স্টল হয়েছিল। এবার সেখানে ছোট, মাঝারি ও বড় মিলিয়ে ৯০০টি স্টল করা হচ্ছে। এই প্রথমবার কলকাতা বইমেলা স্থায়ী ঠিকানা পেয়েছে। সল্টলেকের সেন্ট্রালপার্ক সেজে উঠেছে ‘বইমেলা প্রাঙ্গণে’।
এই বই মেলায় লক্ষ লক্ষ মানুষের সমাগম হয়। গত বছর কলকাতা বইমেলায় ২২ লক্ষ মানুষ এসেছিলেন। এবার করোনার প্রকোপ নেই। তাই সেই সংখ্যাটা আরও বাড়বে বলেই আশা করছেন উদ্যোক্তারা। এই বিপুল সংখ্যাক সমাগমের জন্যই দূষণমুক্ত করার আর্জি উঠেছে। সবুজ মঞ্চের দাবি, আগের অভিজ্ঞতা অনুযায়ী বড় লাউড স্পিকার এবং অডিও সিস্টেম ব্যবহার করতে দেখা গিয়েছে। তাই শব্দ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এবং মাইক্রোফোন ব্যবহার করা চলবে না।
দ্বিতীয়ত, প্লাস্টিক ক্যারিব্যাগ (১২০ মাইক্রণে কম) সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা উচিত। বিকল্প হিসেবে কাগজ ও কাপড়ের তৈরি ব্যাগ ব্যবহার করার প্রচার দরকার। তৃতীয়ত, যেহেতু লক্ষ লক্ষ মানুষের ভিড় হয়, তাই এই বইমেলার নানা জায়গায় বর্জ্য পড়ে থাকে বলে অভিযোগ। ডাস্টবিনের সংখ্যা পর্যাপ্ত থাকে না। পাঠকরা যাতে সেই ডাস্টবিন ব্যবহার করেন, সে ব্যাপারে উৎসাহিতও করা হয় না। শুকনো ও ভেজা বর্জ্য পৃথকীকরণও থাকে না। এ ব্যাপারেও ওই সংগঠন দৃষ্টিপাত করেছে। যাতে সম্পূর্ণ দূষণমুক্ত হয় সবার প্রিয় বইমেলা।