রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, ইনস্টিটিউটের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র প্রিয়রঞ্জনকে মঙ্গলবার সকালে হস্টেলের ঘরে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। সংশ্লিষ্ট ছাত্রের ঘর থেকে একটি সুইসাইডাল নোট মিলেছে। ওই ঘটনার পরে কেন্দ্রীয় সরকার পরিচালিত এই ইনস্টিটিউটে চিকিৎসার জরুরি বিভাগ চালু এবং অ্যাম্বুলেন্স রাখার দাবিতে আন্দোলন শুরু করেছিলেন পড়ুয়ারা। এদিকে প্রিয়রঞ্জন সিংয়ের ঘর থেকে মেলা সুইসাইডাল নোটের লেখা হ্যান্ড রাইটিং এক্সপার্টকে দিয়ে পরীক্ষা করাচ্ছে পুলিস। নোটের লেখা প্রিয়রঞ্জনের কি না, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সেই সঙ্গে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগে (আইপিসি ৩০৬ ধারা) প্রিয়রঞ্জনের দাদা প্রবীণরঞ্জন বরানগর থানায় যে এফআইআর করেছিলেন, তা নিয়েও তদন্ত শুরু হয়েছে। এফআইআরে ন’জনের নাম উল্লেখ করেছেন তিনি। অপরদিকে, আন্দোলনকারীদের তরফে এক ছাত্র প্রীতম ত্রিবেদী বলেন, হাসপাতালের পরিকাঠামোর বিস্তর অভাব রয়েছে। আমরা এর আগেও অনেকবার তা সমাধানের দাবি জানিয়েছি। কর্তৃপক্ষ কর্ণপাত করেনি। তাই বাধ্য হয়েই আন্দোলনের পথে হাঁটতে হয়েছে। রোগীদের এতে কিছুটা সমস্যা হয়েছে। তবে আমরা কোনও চিকিৎসককে পরিষেবা প্রদানে বাধা দিইনি। দাবি মানা না হলে, বৃহত্তর আন্দোলন ছাড়া আমাদের কাছে আর কোনও পথ নেই। ডিরেক্টর জানিয়েছেন, পড়ুয়াদের দাবির বিষয়গুলি দিল্লিতে পাঠাচ্ছি। সেগুলি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিশ্চয়ই বিবেচনা করবেন।
মৃত পড়ুয়ার ছবি রেখে তখনও চলছে আন্দোলন। (নীচে) মোমবাতি মিছিল। -নিজস্ব চিত্র