যে কোনও কর্মেই একটু বাধা থাকবে। তবে উপার্জন মন্দ হবে না। ললিতকলায় ব্যুৎপত্তি ও স্বীকৃতি। ... বিশদ
কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকা অর্থাৎ কলকাতা পুরসভা, বিধাননগর পুরসভা, বরানগর পুরসভা এবং দক্ষিণ দমদম পুরসভা এলাকার মোট ৫৪১টি পুজো বিশ্ব বাংলা শারদ সম্মানের লড়াইয়ে ছিল। অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ‘সেরার সেরা’ শিরোপা উঠেছে চেতলা অগ্রণী, সুরুচি সংঘ, টালা প্রত্যয়, হিন্দুস্তান ক্লাব, কালীঘাট মিলন সংঘ, শ্রীভূমি স্পোর্টিং ক্লাব সহ ৪২টি পুজো কমিটির মাথায়। বেহালা উত্তর হালপাড়া ক্লাব, উল্টোডাঙা বিধান সংঘ, চালতাবাগান সর্বজনীন সহ ২০টি পুজো পেয়েছে ‘সেরা ভাবনা’ পুরস্কার। কুমোরটুলি সর্বজনীন, যুব মৈত্রী, টালা বারোয়ারি, অজেয় সংহতি, সল্টলেক এফ ডি ব্লক সর্বজনীন সহ ১৬টি পুজো কমিটির মাথায় উঠেছে ‘সেরা পরিবেশ বান্ধব’ পুজোর শিরোপা। বাটাম ক্লাব, ২১ পল্লি, স্বাধীন ক্লাব, ৬৮ পল্লি সহ ২১টি পুজো পেয়েছে বিশেষ পুরস্কার। অনুষ্ঠানে মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেন বলেছেন, ‘মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে চালু হওয়া এই পুরস্কার আজ জনপ্রিয়তার শিখরে। কলকাতায় যাঁরা এই পুরস্কার পেলেন তাঁরা সকলেই রেড রোড কার্নিভালে অংশগ্রহণ করবেন।’ রাজ্যের ২২টি জেলাতেও এদিন বিশ্ব বাংলা শারদ সম্মান প্রাপকদের নাম ঘোষণা হয়েছে। কলকাতার পুরস্কার প্রাপকদের নাম ঘোষণার পর, জেলাগুলির পুরস্কার ঘোষণা হয়। জেলা থেকে এ বছর ১২৩৯টি পুজো বিশ্ব বাংলা শারদ সম্মানের লড়াইয়ে ছিল। এদের মধ্যে পুরস্কার পেয়েছে ২৮৯টি পুজো। অন্যদিকে, কলকাতা ‘শ্রী’ সেরার সেরা পুরস্কার পেয়েছে গড়িয়াহাট হিন্দুস্তান ক্লাব, সুরুচি সংঘ, হাতিবাগান সর্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটি এবং টালা প্রত্যয়। মোট ন’টি বিভাগে ৩৬টি পুজো কমিটি কলকাতা ‘শ্রী’ সেরার শিরোপা পেয়েছে। এছাড়াও ৭৮টি পুজো পেয়েছে মেরস চয়েস সম্মান।