বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
চতুর্থীর দিন থেকে এই কল্যাণীর এই মণ্ডপ ছিল দর্শকদের মূল আকর্ষণ। কল্যাণী তথা নদীয়া জেলা থেকে তো বটেই আশপাশের জেলা এমনকী কলকাতা থেকেও দর্শনার্থীরা আসছিলেন এই মণ্ডপে। ভিড় সামলাতে ড্রপ গেট সহ আরও নানা ব্যবস্থা করেও পরিস্থিতি সামাল দিতে নাজেহাল হচ্ছিল পুলিস এবং উদ্যোক্তারা। পঞ্চমীর রাতেও মণ্ডপে ঢোকার লাইনে রেষারেষির জেরে দু’দল দর্শনার্থীর মধ্যে তুমুল মারামারি হয়। জখম হয় বেশ কয়েকজন দর্শক। পুলিস এবং র্যাফ নামিয়ে কোনওভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। আইটিআই মোড় ব্যবসায়ী সমিতি ও লুমিনাস ক্লাবের পরিচালনায় এই বছরে কল্যাণীর পুজোযর মূল আকর্ষণএই টুইন টাওয়ার ও তার চোখ ধাঁধানো আলোকসজ্জা। প্রথম থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় এই নিয়ে প্রচার হয়েছে জোরদার। এরপর মুখ্যমন্ত্রী ভার্চুয়ালি এই পুজোর উদ্বোধন করার পর খুলে দেওয়া হয় মণ্ডপের দ্বার। তারপর থেকেই শুরু হয় দর্শনার্থীদের ভিড়। মণ্ডপে ঢোকার মুহূর্তে মাঝেমধ্যেই হুড়োহুড়ির পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে। তাতে যে কোন সময় ঘটে যেতে পারে বড়সড় দুর্ঘটনা। ভিড় সামলাতে অবশ্য আগে থেকে কিছুটা প্রস্তুতি নিয়েছিল পুলিস-প্রশাসন। কিন্তু সেই প্রস্তুতি কোনও কাজে আসেনি। কাতারে কাতারে মানুষ তিনদিকের রাস্তা ধরে মন্ডপে আসতে থাকেন। যা সামাল দিতে পুলিসকে হিমশিম খেতে হয়। সেই পরিস্থিতি সামলাতেই দর্শক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হল বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল।
--