রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
এই ধরনের কোচিং সেন্টারের কেন প্রয়োজন পড়ল গোসাবা ব্লকে? জানা গিয়েছে, করোনা পর্ব কাটিয়ে স্কুল খোলার পর ভারপ্রাপ্ত আধিকারিকরা কিছু বিদ্যালয়ে পরিদর্শন চালান। সেই সময় শিশুদের পড়াশোনা সংক্রান্ত নানা প্রশ্ন করা হয়েছিল। কিন্তু পড়ুয়াদের উত্তর শুনে হতবাক হয়ে যান তাঁরা। এক আধিকারিক বলেন, দ্বিতীয় শ্রেণির ছাত্র সঠিকভাবে যোগ-বিয়োগ করতেও পারছে না। কাউকে কবিতা বলতে বললে আটকে যাচ্ছে। তখনই ঠিক হয়, এই শিশুদের স্কুলের বাইরে কিছু বিষয় শিক্ষার জন্য কোনও কেন্দ্র করা গেলে ভালো হয়। তাছাড়া অনেক বাচ্চার বাড়িতে সঠিকভাবে পড়ানোর কেউ নেই। তাদের কথাও মাথায় রাখা হয়েছে। সপ্তাহে ছ’দিন এখানে ক্লাস হবে। তিন দিন প্রথম এবং দ্বিতীয় শ্রেণি এবং বাকি দিনগুলি তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির বাচ্চারা পড়তে আসবে। প্রত্যেকদিন সকাল ৭টা থেকে ৯টা পর্যন্ত ক্লাস চলবে।
এই কেন্দ্রের মূল আকর্ষণ হল, এখানে পড়ুয়াদের কম্পিউটারের প্রাথমিক জ্ঞান দেওয়া হবে। আঁকা শেখার উপরও বাড়তি জোর দেওয়া হবে। এদিন সূচনা অনুষ্ঠানে কচিকাঁচা পড়ুয়াদের হাতে আঁকার খাতা, রং তুলে দেওয়া হয়। ব্লক প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, এই কেন্দ্র চালু করার আগে পাড়ায় পাড়ায় মাইকিং করা হয়েছে। সেই অনুযায়ী অভিভাবকরা এখানে তাদের বাচ্চাদের ভর্তি করেন। গোসাবা ব্লকের কিষাণ মান্ডিতে একটি হলঘরে শুরু হয়েছে পঠনপাঠন। নিজস্ব চিত্র