পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এবছর স্নাতকে ভর্তির জন্য কলেজ স্তরে কোনও প্রবেশিকা হচ্ছে না। তার সঙ্গে সাযুজ্য রেখে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনশিক্ষা বিভাগও সেই পথে হেঁটেছে। এছাড়া, লোকবলের অভাবে এবং সেমেস্টার পরীক্ষা চলার জন্য প্রবেশিকার পথে হাঁটতেও পারেনি তারা। উচ্চ মাধ্যমিকে প্রাপ্ত নম্বরই ছিল মেধা যাচাইয়ের মাপাকাঠি। আর তাতেই যেন আরও বেশি চোখে পড়ছে এই বিপুল নম্বর।
এই নম্বরের সঙ্গে মেধা কতটা প্রতিফলিত হচ্ছে, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যেতেই পারে। এবছর উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা হয়েছে নিজস্ব স্কুলে। তাই, পরিদর্শনে কতটা কড়াকড়ি হয়েছে, তা নিয়ে বিভিন্ন মহলেই প্রশ্ন রয়েছে। এই তালিকায় উচ্চ মাধ্যমিকের পাশাপাশি মাধ্যমিকে প্রাপ্ত নম্বরও দেওয়া হয়েছে। আগাগোড়াই দেখা গিয়েছে, মাধ্যমিকের চেয়ে উচ্চ মাধ্যমিকের প্রাপ্ত নম্বর বেশ খানিকটা বেশি। তবে, প্রথমদিকে মাধ্যমিকে প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে উচ্চ মাধ্যমিকের ফারাকটা বেশ কম। তবে, যতই মেধা তালিকার নীচের দিকে যাওয়া যাবে, তখনই দেখা যাবে, মাধ্যমিকের নম্বরের সঙ্গে উচ্চ মাধ্যমিকের নম্বরের ব্যবধান বাড়ছে। এমনও দেখা যাচ্ছে, মাধ্যমিকে ৪০ শতাংশ পাওয়া এক প্রার্থী উচ্চ মাধ্যমিকে ৯৪.২৫ শতাংশ নম্বর পেয়েছেন! ওয়াকিবহাল মহলের বক্তব্য, এই কারণেই আইনশিক্ষার মতো বিশেষ পেশাদারি কোর্সগুলিতে প্রবেশিকার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।