বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
সূত্রের খবর, ২০১৭ সালে শেষবার এই ধরনের অভিযান চালানো হয়েছিল। সেবারও বেশ কয়েকজনকে হাতেনাতে ধরেন আধিকারিকরা। কিন্তু মৎস্যজীবী সংগঠনের নেতাদের অনুরোধ এবং আশ্বাসে সেবার বড় রকমের শাস্তি দেওয়া হয়নি। কিন্তু এই প্রবণতা কমেনি বলে অভিযোগ মন্ত্রকের অফিসারদের। তাই ফের সেই সব মৎস্যজীবীদের ধরতে আসরে নেমেছেন তাঁরা। জানা গিয়েছে, ট্রলারে রেডিও ব্যবহার করা হয় কোনও বার্তা জানানোর জন্য। কিন্তু সেজন্য আলাদা করে লাইসেন্স নিতে হয়। কোন তরঙ্গ ব্যবহার করা যাবে, তা ঠিক করে নিতে হয় রেজিস্ট্রেশন নম্বর ইত্যাদি। কিন্তু কোনওভাবে মৎস্যজীবীদের একাংশের হাতে এমন কিছু সেট চলে এসেছে, যার অনুমোদন নেই। এমন সেট থেকে তরঙ্গ ব্যবহার করার সময় তা উপকূলরক্ষী বাহিনীর সিগন্যালেও ঢুকে পড়ছে। এতে সমস্যায় পড়ছে বাহিনী।
মন্ত্রকের মতে, লাইসেন্স নিয়ে রেডিও ব্যবহার করছেন, এমন মৎস্যজীবীদের সংখ্যা কম। কিছু স্থানীয় নেতার মদতে চোরাপথে এমন সব সেট পেয়ে যাচ্ছেন মৎস্যজীবীরা। তাঁদের আগে সতর্ক করা হয়েছিল। কিন্তু তারপরও এমন চোরাই রেডিও সেট-এর ব্যবহার না কমায় এবার কোমর বেঁধে নেমেছেন আধিকারিকরা। এ প্রসঙ্গে হ্যাম রেডিওর কর্তা অম্বরীশ নাগবিশ্বাস বলেন, প্রতিনিয়ত আমাদের তরঙ্গেও ঢুকে পড়ছেন এই মৎস্যজীবীরা। ফলে কাজ বিঘ্নিত হচ্ছে। বারবার এ নিয়ে তাঁদের বলা হয়েছে। কেন্দ্রের কাছে নালিশও করা হয়েছে।
সেই লাইসেন্সহীন রেডিও। -নিজস্ব চিত্র