পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
কয়েক বছর আগেই ৩২ ওয়ার্ডের উলুবেড়িয়া পুরসভা এলাকায় বাড়ি বাড়ি বর্জ্য সংগ্রহের কাজ শুরু হয়েছিল। তবে তখন কাজটি মূলত শহর এবং আশেপাশের ওয়ার্ডগুলিতেই সীমাবদ্ধ ছিল। বাউড়িয়া ও চেঙ্গাইল এলাকার ওয়ার্ডগুলিতে এই ব্যবস্থা ছিল না। সমস্যা সমাধানে সম্প্রতি এই এলাকায় দুটি ভ্যাট তৈরি করেছে পুরসভা। পাশাপাশি বর্জ্য সংগ্রহের জন্য নতুন ড্রাম ও বিশেষ গাড়িও এনেছে। সব মিলিয়ে জুন মাসে এইসব ওয়ার্ডগুলি থেকে বর্জ্য সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে তারা। উলুবেড়িয়া পুরসভার সাফাই বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান পারিষদ স্বপ্না সেন জানান, দিন ১৫ আগে থেকে বাউড়িয়া-চেঙ্গাইল এলাকায় আমরা এই প্রক্রিয়া শুরু করতে পেরেছি। ফলে এলাকাগুলি আরও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন হচ্ছে।
এদিকে, এইসব এলাকার একাধিক পরিবারের অভিযোগ, তাঁদের কাছে পচনশীল ও অপনশীল বর্জ্য পৃথক করার বালতি নেই। ফলে তাঁরা বর্জ্য আলাদা করতে পারছেন না। বছর পাঁচেক আগে সুডার পক্ষ থেকে লক্ষাধিক বালতি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু প্লাস্টিকের হওয়ায় বালতিগুলি নষ্ট হয়ে গিয়েছে। এই ব্যাপারে উলুবেড়িয়া পুরসভার চেয়ারম্যান অভয় দাস ও ভাইস চেয়ারম্যান ইনামুর রহমান জানান, সুডাকে আরও ১০ হাজার বালতি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এসে গেলে নাগরিকদের কাছে সেগুলি পৌঁছে দেওয়া হবে। তাতে দুই প্রকার বর্জ্য পৃথক করা যাবে। নিজস্ব চিত্র