বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
বারুইপুরের ১৬ নম্বর ওয়ার্ড বিশালাক্ষীতলায় বাড়ি পায়েল বন্দ্যোপাধ্যায়ের। রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এম এ করেছেন। একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনও চালান তিনি। মঙ্গলবার জন্মদিনে বন্ধু-বান্ধবদের সঙ্গে আনন্দে না মেতে চলে গিয়েছিলেন দেহদানের কাজে। তাঁর মা অপর্ণা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, মেয়ে জন্মদিনে দেহদান করেছে শুনে আমি গর্বিত। পায়েলের এক বন্ধু সুমন পাল বলেন, পায়েল বরাবরই নিজের জন্মদিন অন্যরকমভাবে পালন করে। গতবারের জন্মদিনে হাসপাতালে পিপিই কিট দিয়েছিল, তার আগে ট্রাফিক পুলিসদের সঙ্গে নিজের জন্মদিন পালন করেছিল। কিন্তু এইবারে দেহদান করায় আমরা
খুব খুশি।