রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
হাওড়া জেলার একদম শেষ প্রান্তে এই দ্বীপাঞ্চল। একদিকে হাওড়া এবং অন্যদিকে হুগলি ও পশ্চিম মেদিনীপুর। রূপনারায়ণ ও মুণ্ডেশ্বরী নদী পরিবেষ্টিত এই দ্বীপাঞ্চল অপেক্ষাকৃত নিচু হওয়ায় সামান্য জোয়ার হলেই প্লাবিত হয়ে যায়। এছাড়া এখানকার বিভিন্ন জায়গায় নদী ভাঙন ব্যাপক আকার নিয়েছে। ক্ষতির মুখে দ্বীপাঞ্চলের ঘরবাড়ি, জমি-জায়গা। ভাঙনপ্রবণ এই এলাকাগুলি মূলত ঘোড়াবেড়িয়া চিৎনান গ্রাম পঞ্চায়েতের ৩টি জায়গা এবং ভাটোরা গ্রাম পঞ্চায়েতের উত্তর ভাটোরা। প্রশাসন সূত্রে খবর, দ্বীপাঞ্চলের ৪টি জায়গায় সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ৫ কোটি টাকায় ঘোড়াবেড়িয়া চিৎনান গ্রাম পঞ্চায়েতের বেড়াল এলাকায় ১ কিলোমিটার এবং হাটগাছা এলাকায় ৮০০ মিটার নদী ভাঙন রোধে কাজ শুরু হবে। এই অর্থও মঞ্জুর হয়ে গিয়েছে। এছাড়াও চিৎনান ফ্লাড সেন্টারের কাছে ১.২ কিলোমিটার এবং উত্তর ভাটোরায় ১.৮ কিলোমিটার নদী বাঁধ সংস্কার করা হবে।
সেচদপ্তরের পক্ষ থেকে এই দুটি কাজের পরিকল্পনা সরকারের কাছে পাঠানো হয়েছে। অনুমোদন এলেই কাজ শুরু হবে। এছাড়াও সামান্য জোয়ার হলেই দীপাঞ্চলের ভিতরের মূল রাস্তা প্লাবিত হয়ে যায়। সেই রাস্তাগুলিও সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই বিষয়ে আমতা ২ নং পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি তথা আমতার বিধায়ক সুকান্ত পাল জানান, দ্বীপাঞ্চলের মানুষের সমস্যা দূর করতেই এই উদ্যোগ।