পেশাদারি ও ব্যবসায়িক কর্মোন্নতি ও ধনাগম যোগ। শারীরিক সমস্যায় মানসিক অশান্তিভোগ। আঘাত লাগতে পারে। ... বিশদ
সম্প্রতি, প্রবাল নিয়ে পর পর তল্লাশি চালিয়ে সাফল্য পেয়েছে ওয়াইল্ড লাইফ ক্রাইম কন্ট্রোল ইউনিট। নিউটাউন ও কসবায় দু’জনের বাড়ির অ্যাকোয়ারিয়ামে জীবন্ত প্রবাল পাওয়া গিয়েছিল। ওই দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারপরই সোদপুরের ঘোলায় একটি অ্যাকোয়ারিয়ামের দোকানে অভিযান চালিয়ে প্রচুর প্রবাল উদ্ধার করা হয়েছে। সেখান থেকে দু’জন কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দোকানের মালিক পলাতক।
বনদপ্তরের দাবি, অ্যাকোয়ারিয়ামে প্রবাল রাখা মানেই অপরাধ। অনেকে না জেনে প্রবাল কিনে অ্যাকোয়ারিয়াম সাজান। কেউ কেউ আইন জেনেও কেনেন। আইনের চোখে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়েই অপরাধী। তাই সব মানুষকে সচেতন করার প্রয়োজন। তাই এই উদ্যোগ। জানা গিয়েছে, এফএম রেডিওতে প্রচারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, লিফলেট বিলি করেও প্রচার করা হবে। পরবর্তীতে বিভিন্ন এলাকায় মাইকিং করা হবে।
ওয়াইল্ড লাইফ ক্রাইম কন্ট্রোল ইউনিটের বনাধিকারিক ওম প্রকাশ বলেন, জীবিত হোক কিংবা মৃত, সামুদ্রিক প্রবাল অ্যাকোয়ারিয়ামে রাখা দণ্ডনীয় অপরাধ। সেকারণেই আমরা প্রচার চালাব। কারও বাড়িতে থাকলে, তাঁরা যেন জমা করে যান, সে ব্যাপারে আবেদন জানানো হবে।