ব্যবসায় অগ্রগতি ও শুভত্ব বৃদ্ধি। ব্যয়ের চাপ থাকায় সঞ্চয়ে বাধা থাকবে। গলা ও বাতের সমস্যায় ... বিশদ
চিকিৎসকদের পরামর্শ, করোনা সংক্রমণ রোধে ভ্যাকসিনের পাশাপাশি সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলা, নিয়মিত স্যানিটাইজ করার পাশাপাশি মাস্ক পরা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। করোনার প্রথম ঢেউ থেকে দ্বিতীয় ঢেউয়ের মাঝামাঝি পর্যন্ত সংক্রমণ রোধে মানুষ মাস্ক পরা শুরুও করেছিল। সেই মতো দোকানে দোকানে রং-বেরঙের, বাহারি মাস্কের বিক্রি বেড়েছিল। কিন্তু পুজোর আগে করোনা সংক্রমণ কিছুটা কমায় এবং একটি বড় অংশের মানুষ ভ্যাকসিনের আওতায় চলে আসায় অনেকেই মাস্ক পরা ছাড়তে শুরু করে। বর্তমানে তো বহু মানুষকে মাস্ক ছাড়াই রাস্তায় বের হতে দেখা যাচ্ছে। অধিকাংশ মাস্ক বিক্রেতার মতে, পুজোর অনেক আগে থেকেই মাস্ক বিক্রি কমতে শুরু করেছিল। বর্তমানে মাস্কের বিক্রি প্রায় নেই বললেই চলে। আগে প্রতিদিন গড়ে ৪০/৫০টি মাস্ক বিক্রি করতাম। এখন তো দিনে মোটে ৪/৫টি মাস্ক বিক্রি হচ্ছে। যেভাবে মাস্ক নিয়ে মানুষের মধ্যে উদাসীনতা বাড়ছে, তাতে আগামী দিনে মাস্কের পরিবর্তে অন্য কিছুর ব্যবসার কথা ভাবতে হবে।
অন্যদিকে, পুজোর পর করোনার প্রকোপ বৃদ্ধির কারণে হাওড়া জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর করোনার পরীক্ষা বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা করেছে। বর্তমানে প্রতিদিন গড়ে ১৫০০ করোনা টেস্ট হলেও সেটি বৃদ্ধি করে ৪ হাজার করার লক্ষ্যমাত্রা রাখা হয়েছে। জেলা স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে খবর, এখনও পর্যন্ত জেলায় ২৭ লক্ষ মানুষকে প্রথম ডোজ এবং ১১ লক্ষ মানুষকে দ্বিতীয় ডোজের ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে।