কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
হিডকো সূত্রে খবর, সিটি সেন্টার-২ এর বিপরীতে এই স্টেশন চালু করা হবে। সেখানে জল টানার উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন চারটি পাম্প থাকবে। বৃষ্টি হলেই একসঙ্গে তিনটি পাম্প চালিয়ে দেওয়া হবে, যাতে চিনার পার্ক, সিটি সেন্টার-২ সংলগ্ন এলাকা জলমগ্ন না হয়ে পড়ে। একটি পাম্পকে স্ট্যান্ডবাই রাখা হবে। অত্যধিক বৃষ্টি হলে সেটিকেও অন্য তিনটির সঙ্গে চালিয়ে দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। হিডকোর ম্যানেজিং ডিরেক্টর দেবাশিস সেন জানান, পাম্পিং স্টেশনটির দিনে প্রায় দেড় লক্ষ কিউবিক লিটার জল টানার ক্ষমতা রয়েছে। চিনার পার্ক ও সংলগ্ন এলাকা থেকে জমা জল বের করে তা ঘুণি খালে ফেলে দেওয়া হবে। তাতে এলাকাবাসীর বহুদিনের জল-যন্ত্রণা দূর হবে বলেই মনে করছেন প্রশাসনিক আধিকারিকরা। সূত্রের খবর, এই কাজের জন্য প্রায় ৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। বিধাননগর পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, বর্ষার আগেই এই কাজ শেষ হয়ে যাবে।
অন্যদিকে, বিধাননগর পুরসভা এলাকার ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে পানীয় জলের জন্য একটি পাম্প বসাল কর্তৃপক্ষ। এর ফলে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের জ্ঞানেন্দ্র পল্লি এলাকার মানুষের জলের হাহাকার মিটবে বলেই আশ্বাস প্রশাসনের। এদিন পাম্পিং স্টেশনের উদ্বোধন করা হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন রাজারহাট-গোপালপুরের বিধায়ক অদিতি মুন্সি এবং বিধাননগর পুরসভার মুখ্য প্রশাসক। কৃষ্ণা চক্রবর্তী বলেন, প্রতিদিনের হিসেবে ওই পাম্প প্রায় ৭২ হাজার গ্যালন জল এলাকায় সরবরাহ করবে। স্থানীয় কো-অর্ডিনেটর অনিতা বিশ্বাস বলেন, অনেকদিন ধরে এলাকাবাসীর মধ্যে জলের হাহাকার ছিল। এই পাম্পিং স্টেশনের ফলে প্রায় হাজার বাসিন্দা উপকৃত হবেন। এই জলের কিছুটা পৌঁছে যাবে ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের একাংশেও।