পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
গত কয়েকদিনের বৃষ্টিতে পুরসভার ৯ এবং ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের তরুণপল্লি, মাঠপাড়া, শরৎনগর জলমগ্ন হয়ে পড়েছিল। রাস্তার কোথাও হাঁটু পর্যন্ত, আবার কোথাও কোমর সমান জল জমে যায়। ঘরে বাইরে জমা জল নিয়ে সমস্যায় পড়ে শতাধিক পরিবার। বুধবার নতুন করে জলমগ্ন হয় ২ নম্বর ওয়ার্ডের প্রফুল্লনগর ও ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের বনবনিয়া এলাকা। এই দুই এলাকার বিভিন্ন জায়গায় কোমর সমান জল দাঁড়িয়ে গিয়েছে। একাধিক বাড়িতে নোংরা জল ঢুকেছে। জমা জলে নাজেহাল অবস্থা চারটি ওয়ার্ডের কয়েকশো মানুষের। এদিনই জলমগ্ন এলাকার প্রায় ৫০টি পরিবার এলাকার চারটি স্কুলের ত্রাণশিবিরে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়েছে। এদিন নারায়ণবাবু পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রবোধ সরকারকে নিয়ে জলমগ্ন এলাকা পরিদর্শন করেন। ভুক্তভোগীদের তারপোলিন, মুড়ি, বিস্কুট, পানীয় জল, ওআরএস এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ বিলি করা হয়। নারায়ণবাবু বলেন, গত দু’দশকে পদ্মা ও বিদ্যাধরী খাল সংস্কার হয়নি। এই দুই খাল মজে যাওয়ায় জল বের হচ্ছে না। জমা জল নিষ্কাশনের বিষয় নিয়ে সেচদপ্তরের প্রধান সচিবের সঙ্গে কথা বলেছি। মাস্টার প্ল্যান তৈরি করে খাল সংস্কার না করলে সমস্যার সমাধান হওয়া সম্ভব নয়। দ্রুত এই সমস্যা সমাধানের চেষ্টা হচ্ছে। প্রশাসন প্রয়োজনীয় ত্রাণসামগ্রী এলাকায় পাঠানোর কাজ শুরু করেছে।